চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

আন্তর্জাতিক বেস্টসেলার তিনটি বই

    আন্তর্জাতিক বেস্টসেলার তিনটি বই (তিনটি বইয়ের বিক্রয় মূল্য :৮২৫ টাকা ওয়েব সাইট থেকে পেতে: ✅ বই : দ্য পাওয়ার অব ইয়োর সাবকনশাস মাইন্ড 📗কাহিনী সংক্ষেপঃ আপনার মন একটি কিন্তু এই একটি মনই দুটো আলাদা বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। দুটোর যাত্রাপথ আলাদা। দুটোর কাজ দুরকম। দুটোরই রয়েছে নিজস্ব গুণ এবং ক্ষমতা। মনের এ দুটো বৈশিষ্ট্যকে বোঝাতে নানা নাম ব্যবহার করা হয়। অবজেক্টিভ এবং সাবজেক্টিভ মাইন্ড। চেতন এবং অবচেতন মন। জাগ্রত মন-ঘুমন্ত মন। অগভীর এবং গভীর; ভলেন্টারি মন, ইনভলেন্টারি মন। পুরুষ মন, নারী মন। আরও কত কী নাম! এই বইতে (চেতন) এবং (অবচেতন) এই শব্দদুটো ব্যবহার করা হয়েছে আপনার মনের দ্বৈত অবস্থা বোঝানোর জন্য। ✅ বই : মাইন্ডসেট : চেঞ্জিং দ্য ওয়ে ইউ থিংক টু ফুলফিল ইয়োর পটেনিশিয়াল 📗 কাহিনী সংক্ষেপঃ কয়েক প্যারাগ্রাফ পিছিয়ে যাওয়া যাক যেখানে গ্রাজুয়েট স্কুল আপনাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। মনে করুন যে আপনার পদক্ষেপ ব্যর্থ হয়েছে। এখনও আপনি পরিপক্ক চিন্তাধারার পদক্ষেপ নিয়ে আছেন। আপনার হয়ত খারাপ লাগছে, কিন্তু আপনি এখনও তথ্য অনুসন্ধান করছেন। অনেক সময় কোন বাধা আসলে আমি নিজের সাথে আলোচনা করি যে এর মানে কি এবং কিভাবে একে সামলানো যায়। আমার ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত সব ঠিক থাকে। আর ঘুমালেই শুরু হয় হতাশা, ব্যর্থতা, প্রত্যাখ্যান বা যা ঘটেছে, তার স্বপ্ন। একদিন একটা কাজে ব্যর্থ হওয়ার পর যখন ঘুমাতে গেলাম, দেখলাম : আমার চুল পড়ে গেছে, দাঁত পড়ে গেছে, বাচ্চা মারা গেছে ইত্যাদি। আরেক সময় আমি যখন প্রত্যাখ্যাত হলাম, ঘুমের মধ্যে আমি বাস্তব ও অবাস্তব নানারকম প্রত্যাখ্যানের স্বপ্ন দেখলাম। প্রতিটি ক্ষেত্রে একটি ঘটনা ঘটছে আর আমার সংবেদনশীল কল্পনা নানা রকম বৈচিত্র্য জোগাড় করে আমার সামনে উপস্থাপন করছে। যখন জেগে উঠলাম, মনে হচ্ছিল এতক্ষণ যুদ্ধ করছিলাম। এসব না ঘটলেই ভাল হত, কিন্তু এগুলো সম্পৃক্ত নয়। আমি ভাল বোধ করলে কাজে নামতে পারলে ভালো হত, কিন্তু এটা কোন ব্যাপারই নয়। প্ল্যান প্ল্যানই। পরিপক্ক চিন্তাধারার হতাশ ছাত্রের কথা মনে আছে? যত খারাপ বোধ করত, তত বেশি উৎপাদনশীল কাজ করত। কোন কাজকে যত কম পছন্দ করত, সেটাকে আরো বেশি করে করত। জটিল কাজটি হল একটি সুনির্দিষ্ট, পরিপক্ক চিন্তাধারার কাজ করা ও তাতে লেগে থাকা। ✅ বই: মাইন্ড হ্যাকিং : হাউ টু চেঞ্জ ইয়োর মাইন্ড ইন ২১ ডেইজ 📗 কাহিনী সংক্ষেপঃ আপনি কি কখনো ভেবেছেন কম্পিউটারের মতই আপনার ব্রেইনকে রিপ্রোগ্রামড করা সম্ভব? এমন কাজ আসলে একজন হ্যাকার করে থাকে। যদি বিষয়টি জেনে না থাকেন, তাহলে ‘মাইন্ড হ্যাকিং’ বইটি আপনার জন্য। তিনটি ভিন্ন স্টেপে নিজের মনকে পরিপূর্ণভাবে গুছিয়ে নেবার বৃত্তান্ত বর্ণনা করা হয়েছে বইটিতে। কম্পিউটারেরই বিভিন্ন টার্মের মত শব্দ ব্যবহার সকল বিষয় সম্পর্কে লেখা হয়েছে। এজন্য বইটি বেশ ইন্টারেস্টিং। বিশেষ করে, প্রযুক্তি নিয়ে পড়াশোনা করা ব্যক্তিদের কাছে বইটি অনেক ভালো লাগবে। গতানুগতিক সেল্ফ হেল্প বইয়ের চেয়ে আলাদা স্বাদ দেবে ‘মাইন্ড হ্যাকিং’। বইটিতে বর্ণিত একুশ দিনে মানসিক অবস্থা উন্নয়নের তিনটি কার্যকরী পদ্ধতি আপনাকে সাহায্য করবে মনকে সুশৃঙ্খল করে সাজানোর জন্য। মাইন্ড হ্যাকিং বইটির লেখক উদ্যোক্তা এবং কমেডিয়ান স্যার জন হারগ্রেভ। তিনি এই বইয়ে মানসিক অবস্থাকে উন্নতকরণের নানা উপায় বর্ণনা করেছেন। লেখক নিজেও একসময় দুশ্চিন্তা, হতাশা এবং জটিল মেন্টাপ সেটাপ নিয়ে ভুগছিলেন। সেখান থেকে তিনি নিজেকে মুক্ত করে আনেন। নিজেকে শুদ্ধতার পথে নিয়ে আসার পুরো অভিজ্ঞতাই তিনি তার বইয়ে বর্ণনা করেছেন। সেইসাথে তার নিজের উদ্ভাবিত বেশকিছু পদ্ধতি পাঠকের জন্য লিখেছেন তিনি। সবশেষে বলতে চাই, মাইন্ড হ্যাকিং বইটি সবার জন্যই সুপাঠ্য। মাইন্ড হ্যাকিং পড়ার মধ্যে দিয়ে নিজের মস্তিষ্ককে সুশৃঙ্খল করে সাজাতে পারেন আপনি। মানসিকতাকে ইতিবাচক রাখার বেশকিছু পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে নিজেকে করতে পারেন সমৃদ্ধ। তাই বইটি পড়ুন। নিজেকে সমৃদ্ধ করুন। আপনার জীবনের সকল ক্ষেত্রে নিজেকে জেতানোর লক্ষ্যে এগিয়ে যান আরও একধাপ।
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
t

এই লেখকের আরো বই