চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

মার্কসবাদের প্রথম পাঠ

    "মার্কসবাদের প্রথম পাঠ" প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৭৩ সালে। তারপর সর্বশেষ (চতুর্থ) সংস্করণ প্রকাশিত হয় ১৯৮৫ সালে। বইটির চাহিদা থাকলেও দীর্ঘ সময় তা পূণর্মুদ্রিত হয়নি। এই সংস্করণে ঈষৎ পরিবর্তন করে ছাপানো হয়েছে। "মার্কসবাদের প্রথম পাঠ" বইটির সূচিপত্র: কেন মার্কসবাদ পড়ব ৯ মানবের বিকাশ ১১ সমাজের বিকাশ ১৭ আদিম সাম্যবাদ ২০ দাস সমাজ ২২ সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ২৮ পুঁজিবাদী সমাজ ৩৪ সমাজতান্ত্রিক সমাজ ৪১ সাম্যবাদী সমাজ ৫০ সমাজ বিকাশের সার সঙ্কলন ৫৩ শ্ৰেণী, রাষ্ট্র ও বিপ্লব ৫৬ সমাজ বিপ্লব ৬৯ দ্বন্দ্বমূলক ও ঐতিহাসিক বস্তুবাদ ৭৬ মার্কসের বস্তুবাদ ৮৭ ঐতিহাসিক বস্তুবাদ ৯৭ মার্কসবাদ ১০৫
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
হায়দার আকবর খান রনো:
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট আন্দোলনের অন্যতম নেতা। নড়াইল জেলায় এক রাজনৈতিক পরিবারের দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় জন্ম হয়েছিল বলে তার ডাকনাম রাখা হয়েছিল রনো। ১৯৪২ সালের ৩১শে আগস্ট কলকাতায় নানা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। নানা ছিলেন উপ-মহাদেশের বিখ্যাত রাজনীতিক সৈয়দ নওশের আলী। পিতৃভূমি নড়াইল চিত্রা নদীর পাড়ে বরশালা গ্রামে। পিতা হাতেম আলী খান ছিলেন একজন প্রকৌশলী।

হায়দার আকবর খান রনো যশোর জিলা স্কুল, রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও ঢাকার সেন্টগ্রেগরী স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। ১৯৫৮ সালে ঢাকাস্থ সেন্টগ্রেগরী স্কুল ম্যাট্রিক পাস করেন। ম্যাট্রিক পরীক্ষায় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে তিনি মেধা তালিকায় ১২তম স্থান লাভ করেছিলেন। ১৯৬০ সালে ঢাকার নটর ডেম কলেজ থেকে আইএসসি পাস করেন। ১৯৬০ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যা বিভাগে ভর্তি হন। কিন্তু কোর্স সম্পন্ন করতে পারেননি কারাবাস ও অন্যান্য কারণে। পরে তিনি কারাগারে অবস্থানকালে আইনশাস্ত্রে ব্যাচেলর ডিগ্রি লাভ করেন।

১৯৬২ সালের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে শুরু হয় তার তাঁর সক্রিয় রাজনীতি। এ সময় তিনি পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মনোনীত হন। মহান মুক্তিযুদ্ধেও তিনি অংশগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও নেতা। ১৯৮২-১৯৯০ এর সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন ও ১৯৯০ এর গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সংগঠক ও নেতা ছিলেন তিনি। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ কম্যুনিস্ট পার্টির পলিট ব্যুরোর সদস্য।

এই লেখকের আরো বই