চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

Bhoirob (A Novel)

    The epic nature of Bhoirob comes through in the novel’s memorable main character, Munshi Haider Ali Bhoirob . Bhoirob is a fantastic Promethean character in the physical beauty and strength of his body, the uprightness of his character, his dedication to social reformation, his stand against fanaticism, and in the expression of his deep affection for humanity in general. His wife, and one-time lover, Shiuli had said that when Bhoirob came to meet her, it was as though sixty bright lanterns lit up the room. The novel spans nearly seventy-three years and Bhoirob is present for seventy-one of them. The year 1971 is significant to the development of the story because the Pakistani army, instigated by the region’s Rajakar Commander Khaleq and his brother, the Imam of the mosque, Maleq, raped and murdered his daughter and granddaughter. Bhoirob arrives immediately after this transpires and when he learns of that what happened, he grabs an axe and splits Malek’s head in two as he screams, “Here take your Pakistan! I’ve divided it into two!” Bhoirob displayed an insurmountable amount of courage when he refused to go to school simply because he would not serve the British; when he warned the then prime Minister Tajuddin Ahmed during the Liberation War that not every Freedom Fighter was true ; when he fought a tiger and killed it using his sheer strength ; and when he broke through the conservative barriers of the Muslim society to indulge in numerous adventures with his lover, Shiuli. The author has not hesitated to describe the different social ills, including the many faces of prostitution, which Bhoirob and his lifelong friends from childhood, khokon and Dulal, who are themselves homosexuals, strive to solve. Bhoirob’s satirical and humorous outlook on these issues add another strong dimension to the story.
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
কাজী শাহেদ আহমেদ:

বিশিষ্ট ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা, ক্রীড়া সংগঠক, প্রকাশক ও জেমকন গ্রুপের চেয়ারম্যান কাজী শাহেদ আহমেদের ১৯৪০ সালের ৭ নভেম্বর যশোর শহরের কাজীপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। জীবনের বেশিরভাগ অংশজুড়ে তিনি নতুন ধরনের উদ্যোগ নিয়ে চমক সৃষ্টি করেছেন। পত্রিকা, ব্যবসা কিংবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সবকিছুতেই নতুনত্বের ছোঁয়া নিয়ে হাজির হয়েছেন তিনি।

আজকের বাংলাদেশে প্রকাশিত পত্রিকায় যে আধুনিকতার উপস্থিতি, তার শুরুই হয়েছিল কাজী শাহেদ আহমেদের সম্পাদনায় প্রকাশিত ‘আজকের কাগজ’ পত্রিকার হাত ধরে, যা তৎকালীন মুক্তমত ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নেও অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে।


১৯৪০ সালের ৭ নভেম্বর যশোরে কাজী শাহেদ আহমেদ জন্মগ্রহণ করেন। ইঞ্জিনিয়ারিং পাসের পর তিনি ১৪ বছর সেনাবাহিনীতে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বাংলাদেশ মিলিটারি অ্যাকাডেমির প্রতিষ্ঠাকালীন প্লাটুন কমান্ডারদের একজন।

১৯৭৯ সালে ‘জেমকন গ্রুপ’ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে তার ব্যবসায় জীবন শুরু। প্রকাশক ও সম্পাদক ‘খবরের কাগজ’ ও ‘আজকের কাগজ’। বাংলাদেশে প্রথম অর্গানিক চা বাগানের প্রতিষ্ঠাতাও তিনি।

তার রয়েছে অসামান্য কিছু অলাভজনক উদ্যোগ। এসব অলাভজনক উদ্যোগের মধ্যে আছে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ ও কাজী শাহেদ ফাউন্ডেশন।

সাহিত্য পরিমণ্ডলেও তিনি সুপরিচিত। কাজী শাহেদ আহমেদের প্রথম গ্রন্থ ‘আমার লেখা’। এটি ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত হয়। সে বছরই ‘ঘরে আগুন লেগেছে’ বইটিও প্রকাশিত হয়। ২০১৩ সালে তার ৭৩ বছর বয়সে প্রথম উপন্যাস ‘ভৈরব’ প্রকাশিত হয়। আত্মজীবনী ‘জীবনের শিলালিপি’ প্রকাশিত হয় ২০১৪ সালে। একই বছর প্রকাশিত হয় উপন্যাস ‘পাশা’।

২০১৭ সালে প্রকাশিত হয় উপন্যাস ‘দাঁতে কাটা পেনসিল’। ২০১৮ সালে প্রকাশিত হয় উপন্যাস ‘অপেক্ষা’। ইতোমধ্যে ইংরেজিতে অনূদিত হয়েছে ‘ভৈরব’। তার আত্মজীবনীর ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশের অপেক্ষায় আছে।

এই লেখকের আরো বই