চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

আমেরিকা মুসলিমদের আবিষ্কার

    ইসলাম-ফোবিয়া যখন আমেরিকায় মুসলিমদের উপস্থিতিকে হুমকি হিসেবে দেখায় আর পামেলা গেলারদের স্লোগান হয়—আমেরিকা থেকে মুসলিম খেদাও, তখন আমেরিকায় মুসলিমদের শিকড় সন্ধান করতেই হয়। অভিবাসীদের দেশ আমেরিকায় মুসলিম-শিকড় অনেক গভীরে। ইউরোপীয়রা আমেরিকায় আসে গণহত্যা, দখল আর মহামারি নিয়ে। মুসলিমরা এসেছিল তাদের আগে এবং নিয়ে এসেছিল শান্তি, মহত্ব ও সম্প্রীতি। তারা আমেরিকা আবিষ্কার করেছিল কলম্বাসের অনেক আগে। আমরা যখন বলি ‘আমেরিকা : মুসলিমদের আবিষ্কার’, তখন মুসলিমদের আগে আমেরিকায় আগত বিভিন্ন জাতির অস্থিত্বকে ভুলে যাই না। তারা এসেছিল এবং হারিয়ে ফেলেছিল বাইরের পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ। মুসলিমরা সৃষ্টি করেন সামুদ্রিক যোগাযোগ-রোড। রচনা করেন বিভিন্ন ম্যাপ ও পথের নির্দেশনা। কলম্বাস সে রোড দিয়েই ভারতে যেতে চেয়ে পৌঁছে যান আমেরিকায়। তার চেতনায় লুকানো ছিল নৌ-ক্রুসেড। পশ্চিমা ইতিহাস কলম্বাসের যাত্রাকে গ্রাহ্য করেছে, মুসলিমদের আবিষ্কারকে চেপে গিয়েছে বেমালুম। এ বই গোপন সেই ইতিহাসকে সামনে নিয়ে আসার প্রয়াস। নৌ-ক্রুসেড এবং আমেরিকায় এর নির্মমতার দিকেও চোখ রেখেছে বইটি। নিয়ে এসেছে আমেরিকায় মুসলমানদের হাজার বছরের কালপঞ্জি। ইসলাম-ফোবিয়া যখন আমেরিকায় মুসলিমদের উপস্থিতিকে হুমকি হিসেবে দেখায় আর পামেলা গেলারদের স্লোগান হয়—আমেরিকা থেকে মুসলিম খেদাও, তখন আমেরিকায় মুসলিমদের শিকড় সন্ধান করতেই হয়। অভিবাসীদের দেশ আমেরিকায় মুসলিম-শিকড় অনেক গভীরে। ইউরোপীয়রা আমেরিকায় আসে গণহত্যা, দখল আর মহামারি নিয়ে। মুসলিমরা এসেছিল তাদের আগে এবং নিয়ে এসেছিল শান্তি, মহত্ব ও সম্প্রীতি। তারা আমেরিকা আবিষ্কার করেছিল কলম্বাসের অনেক আগে। আমরা যখন বলি ‘আমেরিকা : মুসলিমদের আবিষ্কার’, তখন মুসলিমদের আগে আমেরিকায় আগত বিভিন্ন জাতির অস্থিত্বকে ভুলে যাই না। তারা এসেছিল এবং হারিয়ে ফেলেছিল বাইরের পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ। মুসলিমরা সৃষ্টি করেন সামুদ্রিক যোগাযোগ-রোড। রচনা করেন বিভিন্ন ম্যাপ ও পথের নির্দেশনা। কলম্বাস সে রোড দিয়েই ভারতে যেতে চেয়ে পৌঁছে যান আমেরিকায়। তার চেতনায় লুকানো ছিল নৌ-ক্রুসেড। পশ্চিমা ইতিহাস কলম্বাসের যাত্রাকে গ্রাহ্য করেছে, মুসলিমদের আবিষ্কারকে চেপে গিয়েছে বেমালুম। এ বই গোপন সেই ইতিহাসকে সামনে নিয়ে আসার প্রয়াস। নৌ-ক্রুসেড এবং আমেরিকায় এর নির্মমতার দিকেও চোখ রেখেছে বইটি। নিয়ে এসেছে আমেরিকায় মুসলমানদের হাজার বছরের কালপঞ্জি। ইসলাম-ফোবিয়া যখন আমেরিকায় মুসলিমদের উপস্থিতিকে হুমকি হিসেবে দেখায় আর পামেলা গেলারদের স্লোগান হয়—আমেরিকা থেকে মুসলিম খেদাও, তখন আমেরিকায় মুসলিমদের শিকড় সন্ধান করতেই হয়। অভিবাসীদের দেশ আমেরিকায় মুসলিম-শিকড় অনেক গভীরে। ইউরোপীয়রা আমেরিকায় আসে গণহত্যা, দখল আর মহামারি নিয়ে। মুসলিমরা এসেছিল তাদের আগে এবং নিয়ে এসেছিল শান্তি, মহত্ব ও সম্প্রীতি। তারা আমেরিকা আবিষ্কার করেছিল কলম্বাসের অনেক আগে। আমরা যখন বলি ‘আমেরিকা : মুসলিমদের আবিষ্কার’, তখন মুসলিমদের আগে আমেরিকায় আগত বিভিন্ন জাতির অস্থিত্বকে ভুলে যাই না। তারা এসেছিল এবং হারিয়ে ফেলেছিল বাইরের পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ। মুসলিমরা সৃষ্টি করেন সামুদ্রিক যোগাযোগ-রোড। রচনা করেন বিভিন্ন ম্যাপ ও পথের নির্দেশনা। কলম্বাস সে রোড দিয়েই ভারতে যেতে চেয়ে পৌঁছে যান আমেরিকায়। তার চেতনায় লুকানো ছিল নৌ-ক্রুসেড। পশ্চিমা ইতিহাস কলম্বাসের যাত্রাকে গ্রাহ্য করেছে, মুসলিমদের আবিষ্কারকে চেপে গিয়েছে বেমালুম। এ বই গোপন সেই ইতিহাসকে সামনে নিয়ে আসার প্রয়াস। নৌ-ক্রুসেড এবং আমেরিকায় এর নির্মমতার দিকেও চোখ রেখেছে বইটি। নিয়ে এসেছে আমেরিকায় মুসলমানদের হাজার বছরের কালপঞ্জি।
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
মুসা আল হাফিজ
জন্ম : ৫ অক্টোবর ১৯৮৫।
জন্মস্থান : বিশ্বনাথ, সিলেট।
পেশা : শিক্ষকতা।


প্রকাশিত গ্রন্থ : ১৬টি। (কবিতা: ২, ছড়া: ২, জীবনী :৪, {বিষয় : শেখ সা’দী, আবদুর রহমান জামী, মনসুর হাল্লাজ, জালালুদ্দীন রুমী} গবেষণা : ৫ {বিষয়: প্রাচ্যবাদ, কাব্যনাটক, সভ্যতার সংঘাত} প্রবন্ধ : ১, {বিষয় : সমাজ, সংস্কৃতি, ইতিহাস, রাজনীতি} অনুবাদ : ২, {বিষয় : ইহুদীবাদ, আধ্যাত্মিকতা} পাণ্ডুলিপি : দুই হাতে সূর্য (গল্প), জনকের নাম (গবেষণা) রহস্যের রাজপুত্র (উপন্যাস) দুধের নদী (ছড়া)।


মুসা আল হাফিজের লেখালেখির শুরু গল্প দিয়ে। পরে তাঁর রচনাধারা স্পর্শ করেছে বহুমাত্রা। সাহিত্য, দর্শন ও সমাজমনস্ক প্রবন্ধ লিখেছেন। গবেষণায় সফর করছেন একের পর এক দিগন্ত। অনুবাদ করেছেন। আরব ও পারস্যের প্রেমিক কবিদের নিয়ে লিখেছেন চিত্তস্পর্শী গদ্য। সমালোচনা করেছেন কবিতার, সাহিত্যের। ইসলাম ও পাশ্চাত্যের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পর্ক ও সংঘাত নিয়ে কাজ করেছেন। কিন্তু মূলত তিনি কবি এবং কবিতাই হচ্ছে তাঁর আসল ধ্রুবা।


আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর ভাষায় সংক্ষেপে উঠে এসেছে মুসা আল হাফিজের চেতনালোক। তিনি লিখেন, ‘মুসা আল হাফিজের সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক। বর্ণিল এক আলোকপিয়াসী চৈতন্যের ভাষ্যকার তিনি। তাঁর সপারগ হাত চলমান অবক্ষয়ের বিপরীতে হৃদয়ের সওদা বিতরণ করছে। মানুষের পরম সত্তাকে জাগ্রত করার জন্য যে প্রেম ও শিল্প এই কবির অন্বেষা, তা আজ মানবতার বড়ই প্রয়োজন। তার দীপান্বিত বোধ যে অমৃতময় উৎসবের দিকে যাত্রা করে, সেই যাত্রাপথ ঐশ্বর্যের সম্ভারে সমৃদ্ধ।”

এই লেখকের আরো বই