চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

অ্যানি ফ্র্যাঙ্কের ডায়েরী+সান্স অ্যাণ্ড লাভার্স

    অ্যানি ফ্র্যাঙ্কের ডায়েরী ছোট্ট মেয়ে অ্যানি ফ্র্যাঙ্ক। জন্মদিনে পাওয়া সবুজ একখানা ডায়েরীর পাতায় লিখেছে দিনপঞ্জী। কিন্তু ছোট্ট সেই মেয়েটির ডায়েরীটি বিশ্ববিখ্যাত হলো কী কারণে? কেন অনেকগুলো ভাষায় অনুবাদ করা হলো সেটি? কেন কেঁদে-কেটে আকুল হয়ে গেল গোটা পৃথিবীর মানুষ? কারণ, এতে স্পষ্ট ছবি পাওয়া যায়। যুদ্ধের সময় জার্মানদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে গিয়ে মানুষ যে কী কষ্ট করেছে, পাওয়া যায় তার প্রামাণ্য চিত্র। সান্স অ্যাণ্ড লাভার্স জারট্রুডে মোরেল একজন অসুখী মহিলা। সংসারে গরীবানা হাল তাঁর, স্বামীর সঙ্গে সদ্ভাব নেই। ফলে মিসেস মোরেল নিতান্ত বাধ্য হয়ে স্বামীর বদলে আঁকড়ে ধরলেন সন্তানদের, বিশেষ করে তিন ছেলেকে। মিসেস মোরেলের মেঝ ছেলে পলের মার প্রতি যেমন অন্ধ ভালবাসা, তেমনি অনুরাগ দুই বান্ধবী মিরিয়াম ও ক্লারার প্রতি। কাকে খুশি রাখবে সে, মাকে নাকি বান্ধবীদের-পলের এই টানাপড়েনের কাহিনিই লরেন্স ফুটিয়ে তুলেছেন তাঁর “সান্স অ্যাণ্ড লাভার্স” নামে সুবিখ্যাত বইটিতে।
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
t

এই লেখকের আরো বই