রুকুনউদ্দৌলাহ:
জন্ম -২০ মার্চ, ১৯৫৬।
জন্মস্থান: পশ্চিমবঙ্গের বাদুড়িয়া থানা, জেলা ২৪ পরগানা।
রুকুনউদ্দৌলাহ’র শৈশব-কৈশোর কেটেছে নওগাঁয়। সেখানে থাকতেন অগ্রজ আসফউদ্দৌলা’র কাছে।
নওগাঁ কেডি স্কুলে পড়াকালীন বেজে ওঠে মুক্তিযুদ্ধের দামামা।
রাজনৈতিক সচেতন রুকুনউদ্দৌলাহ পরিবারের সাথে চলে যান ভারতে।
সেখানে শিলিগুড়িতে প্রশিক্ষণ শেষে ফ্রিডমফাইটার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
নওগা সরকারি কেডি বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, সরকারী সিটি কলেজ,যশোর থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং সরকারী এমএম কলেজ থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রী অর্জন করেন।
ধর্ম মানবতা।
সাংবাদিকতা ছাড়া অন্য কোনো পেশায় ঢোকেননি এক মুহূর্তের জন্যেও।
দেশের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীনতম দৈনিক সংবাদ এর সাথে জড়িত চার দশকের বেশি সময় ধরে।
‘সংবাদ’ এ তার নিয়মিত কলাম ‘গ্রাম-গ্রামান্তরে’ বেশ জনপ্রিয়।
তিনি চ্যানেল আই, রেডিও টুডেতে কাজ করেছেন।
যশোর থেকে প্রকাশিত দৈনিক স্ফুলিঙ্গ, দৈনিক ঠিকানা, দৈনিক রানার, দৈনিক কল্যাণ’এ বার্তা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন দীর্ঘদিন।
বর্তমানে যশোর থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক যশোরের কাগজের সম্পাদক।
এ পেশায় সাফল্যের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি পেয়েছেন আইডিই পুরষ্কার, যশোর শিল্পী গোষ্ঠী পদক, জ্ঞানমেলা পদক।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে গ্রহণ করেন বজলুর রহমান স্মৃতিপদক।
শ্রাবণ প্রকাশনী থেকে ‘গ্রাম- গ্রামান্তরে’, নবযুগ প্রকাশনী থেকে ‘মুক্তিযুদ্ধে যশোর’ নবরাগ প্রকাশনী থেকে ‘আমার কৈশোর আমার মুক্তিযুদ্ধ’ ‘মানুষের ভাবনা মানুষের কথা’ এবং ‘ছোট ছোট কথা অচেনা মানুষ’ ‘জনতার গভর্নর’ ‘দেশ জনতার খণ্ডচিত্র’‘রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা’ গাঁও গেরামের কথা’ অরিত্র প্রকাশনী থেকে‘ যশোর রোড ১৯৭১’ হাতাহাতি যুদ্ধ ১৯৭১‘নামে বই প্রকাশিত হয়েছে।
একই সাথে ‘আমার কৈশোর আমার মুক্তিযুদ্ধ’ বইয়ের ইংরেজি ভার্সানও প্রকাশিত হয়েছে।