কাজী শওকত শাহী:সাহিত্যিক-গবেষক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, কাজী শওকত শাহীৱ জন ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৬০ সালে খুলনা জেলার ফুলতলায় সরকারি চাকুরীজীবী পিতা কাজী আনােয়ার আহমদ ও মাতা জাহান আরা বেগম যশাের উপশহরে বেড়ে উঠেছেন তিনি, সেখানেই তাদের স্থায়ী নিবাস। কাজী শওকত শাহী ইতিহাসের অধ্যাপক হওয়ার কারণেই সম্ভবত তিনি প্রাণিত হয়েছেন এমন সব গবেষণামূলক গ্রন্থ রচনায়, যার সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক তথ্যমূল্যের পাশাপাশি ঐতিহাসিক মূল্যও অনেক। শিক্ষালয়ের ইতিকথায় যশাের’, ‘যশােরের যশস্বী শিল্পী ও সাহিত্যিক এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব খুলনা-যশােরকুষ্টিয়া’ গ্রন্থ তিনটিতে অতীত ইতিহাস ও গৌরবের উজল উপস্থিতি তার ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক সচেতনাকে প্রমাণ করেছে। এছাড়া কথা আর সুরে সুরে, “ভূত-ভূত-অদ্ভুত এবং কাব্যগ্রন্থ 'মেঘের উপর বসতি তার সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক জীবনের দীর্ঘ অভিজ্ঞতার সােনালী ফসল। কিশাের বয়স থেকেই তিনি যন্ত্রসঙ্গীত সাধনার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি ও সম্পাদনা করে আসছেন। দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক ইনকিলাব, দৈনিক সমকাল, দৈনিক প্রথম আলাে', দৈনিক নয়া দিগন্তসহ স্থানীয় পত্রিকা দৈনিক গ্রামের কাগজ’ ও ‘দৈনিক লােকসমাজ’-এ তিনি সাহিত্য বিষয়ে | নিয়মিত লিখে চলেছেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন ১৯৮২ সালে গীটার শিল্পী হিসেবে বাংলাদেশ বেতার রাজশাহীতে প্রবেশের মধ্য দিয়ে মিডিয়া জগতে তাঁর আত্মপ্রকাশ। পরবর্তী সময় এই সাহিত্যিক ও শিল্পী বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার খুলনার সাহিত্যসাংস্কৃতিক বিষয়ক অনুষ্ঠান গ্রন্থনা এবং উপস্থাপনার সাথে সম্পও হয়ে বিচ্ছি , আগে য় সফলতাৰ পৰিচয় সে । কাজী শওকত শাহী লেখালেসির পাশাপাশি একাধিক সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সাথে ওই বই। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকার্বন সাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সপসরে দায়িত্বে নিয়ােজিত ছিলেন। এ সময় এই প্রতিষ্ঠার সম্পাদকের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন প্রখ্যাত কণ্ঠশিষ্ট এ কিশাের। শওকত শাহী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে নিজেকে নিহিত
যুগ্ম সম্পাদক, শিঙ্গা ক্যাপ উদ্যেনের পতিত পরিষদের প্রাক্তন যুগা সদর, কে যেতে, যশাের জেলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সঙ্গে সঙ্গত, বন একাডেমীর সদস্য, যশাের ইনস্টিটির দাতস্য সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সভাপতি।সহযােগিতায় বালক শওকত শাহ তাঁর সহগেনের নিয়ে অসাধারণ অবদান রাখেন। তাঁর এ সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অলে সম্মাননা। ১৯৯১ সালে শিক্ষালয়ের ইতিহরণে গ্রন্থটি রচনার জন্য কথা-কন্ত এর পক্ষ থেকে কে বিশিষ্ট গবেষক হিসেবে সংবর্ধনা দেয় হয় তা যশাের উপশহর ইউনিয়ন পরিষনে ২৫ ছত উপলক্ষে সাহিত্য পুরস্কার', ২০০৩ সালে । মেহেরুল্লাহ পদক লাভ করে এবং ২০১০সালো কে কেশবপুর পাবলিক লাইব্রেরী কর্তৃক মনে । প্রদান করা হয়। এই সহিত্যিক ও গবেষক কই। শওকত শাহী নওয়াপাড় করি তলেই যশের-এঅধ্যাপনায় নিয়ােজিত থেকে নিরন্তর সহিত মত। করে চলেছেন।