চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

জিন্না: ভারত দেশভাগ স্বাধীনতা

    ফ্ল্যাপে লিখা কথা: ১৯৪৭ সালের দেশভাগ নিঃসন্দেহে বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে মর্মঘাতী ক্ষত, গাঁধীর মতো কেউ-কেউ যাকে তুলনা করেছিলেন জীবিত প্রাণীর শবব্যবচ্ছেদের অসহ্য যন্ত্রণার সঙ্গে। উপমহাদেশের চার প্রজন্মের মানুষের মনস্তত্ত্বকে এ ঘটনা তাপদগ্ধ ও অসার করে দিয়েছে। কেন আদৌ এ ঘটনা তাপদগ্ধ ও অসাড় করে দিয়েছে।কেন আদৌ এ ঘটনা ঘটেছিল? এ জন্য দায়ীই বা কে? জিন্না? কংগ্রেস? নাকি ব্রিটিশরা? যশোবন্ত সিংহ এ প্রশ্নেরই একটা উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন।একান্তভাবেই তাঁর নিজস্ব উত্তর। কেননা প্রশ্নটির সম্ভবত কোনও নির্দিষ্ট একটা উত্তর হয় না। লেখক তবু তাঁর অনুসন্ধান চালিয়েছেন। জিন্নার রাজনৈতিক অভিযাত্রা শুরু হয়েছিল (গোপালকৃষ্ণ গোখলের ভাষায়) ‘হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের রাষ্ট্রদূত’ রুপে। কিন্তু তা শেষ হয় ভারতীয় মুসলিমদের ‘একমাত্র মুখপাত্র’ পাকিস্তানের স্রষ্টা এবং কায়েদ-এ-আজম হয়ে ওঠায়। কেন এবং কিভাবে এই রুপান্তর ঘটল? কোন ভারতীয় বা পাকিস্তানি রাজনীতিক কিংবা সাংসদ কায়েদ-এ-আজম মহম্মদ আলি জিন্নার নিরপেক্ষ, বিশ্লেষণধর্মী রাজনৈতিক জীবনী রচনা করার চেষ্টা করেননি-তার সম্পর্কে বেশিরভাগ লেখাতেই হয় তাঁকে দেবতা প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করা হয়েছে, অথবা দানব। এই বইতে জিন্নার বস্তুনিষ্ঠ মূল্যায়নের চেষ্টা রয়েছে।
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
t

এই লেখকের আরো বই