Home
Contact us
Help
Order Status
0
Search
Whole Bangladesh
Whole Bangladesh
Shop by category
Categories
All Categories
Browse All
লেখক
প্রকাশনী
বিষয়
সকল বই
জনপ্রিয় বই
বেস্ট সেলিং বুকস
Award Winner
Best Selling Series
রিয়ার বুকস
Arts, Film & Photography
Entertainment Books
Travel & Holiday Guides
Sports & Outdoors
Transportation Books
Comics & Graphic Novels
Gender Studies
Media & communication
Parenting & Relationships
Mind, Body & Spirit
Personal Development
Dictionaries & Languages
Reference Books
Natural History Books
Health, Fitness & Dieting
Law and justice
Technology & Engineering
Medical Books & Textbooks
Business & Finance
Politics & Social Sciences
Science & Geography
Teaching Resources & Education
bangladesh studies
History & Civilization
Literature & Fiction
Religion & spirituality
Career & job
Competitive/ Central Exams
Text & Academic Books
Biographies & Memoirs
The X-Files
Award Winner
Ajker Boi Pub.
Popular Categories
Auction/Stocklots Books
Special Tropics & Essay
Fashion & Beautyfication
Professional & journal
Test Preparation
Agriculture & Farmers
Cookbooks, Food & Drink
Crafts & Hobbies
Home & Garden
Rare & Out-of-Print Collectible
In Translation
Indo bangla Books
Foreign Books
Teen & Young Adult
Children's Books
See all
More Categories
Blogs++
Gift Ideas++++
Newspapers & Magazine++
E- Readers+++
Free Books+++
E-Notes+++
E-Courses+++
E-Learning +++
MS Word Book+++
PDF Books +++
Dvds+++
Audio Cds+++
Audio Books+++
E-Books
Stationery
Used/old Books
See all
Authores Directory
Publication Directory
BDT : 0
0
পাঁচ দেশের গুপ্তচর ফাইভ আইজ আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা চক্রের অজানা কাহিনী
Written By : রিচার্ড কেরবাজ
Publisher By : বাঙ্গালা গবেষণা
পঞ্চ চক্ষু বা দ্য ফাইভ আইজ হল অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিয়ে গঠিত একটি গোয়েন্দা জোট। এই দেশগুলি বহুপাক্ষিক চুক্তির পক্ষে, সাংকেতিক বুদ্ধিমত্তায় যৌথ সহযোগিতার জন্য একটি চুক্তি। ফাইভ আইজ অ্যালায়েন্স হলো গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদানের একটি নেটওয়ার্ক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও কানাডা এই জোটের সদস্য। এই জোটটি ১৯৪৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদানের চুক্তিতে সূচনা হয়। এরপর ১৯৪৯ সালে কানাডা এবং পরে ১৯৫৫ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের সদস্য হয়। পাঁচ দেশ মূল সদস্য হলেও তৃতীয় পক্ষের অনেক দেশই এই জোটের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদান করে থাকে। কিন্তু তারা আনুষ্ঠানিক অংশীদার নয়। কঠোর গোপনীয়তা ও শক্তিশালী নিরাপত্তাব্যবস্থার কারণে ফাইভ আইজের কর্মপরিকল্পনা বা কর্মপদ্ধতি সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য জানা যায় না। তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের ফলে ফাইভ আইজে কৌশলগত পরিবর্তন আসে। জন্মলগ্ন থেকেই রাশিয়া ও চীনকে ঝুঁকি হিসেবেই দেখে আসছে এই সংস্থাটি। ফাইভ আইজের পাঁচটি দেশের মধ্যে সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যেমন তারা প্রত্যেকেই একই জাতীয় স্বার্থ ও সংস্কৃতি লালন করে এবং উদার গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। প্রকৃতপক্ষে এসব সাদৃশ্যই এই পাঁচ দেশকে একই সুতোয় গাঁথতে সক্ষম হয়েছে। ফাইভ আইজের এই জোটে যুক্ত আছে এফবিআই, এনএসএ, এম ফিফটিন, এম সিক্সটিন, সিএইচকিউ, সিআইএয়ের মতো বড় বড় গোয়েন্দা ও গোপন সংস্থাগুলো। ফাইভ আইজ রাশিয়া, চীন এবং পৃথিবীর বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো থেকে তাদের জোটভুক্ত ইংরেজি ভাষাভাষী দেশগুলোর নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সব সময় বদ্ধপরিকর। ইন্টারনেট ব্যবহারকারী জনসমষ্টির বিভিন্ন তথ্য পর্যবেক্ষণ ও যাচাইয়ের মধ্য দিয়ে এই জোটভুক্ত দেশগুলোর জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণই ফাইভ আইজের উদ্দেশ্য। এই গোয়েন্দা জোটের প্রতিটি দেশই বিশ্বের আলাদা আলাদা এবং সুনির্দিষ্ট অঞ্চলগুলোর ওপর পর্যালোচনা করে থাকে এবং সেসব সুনির্দিষ্ট অঞ্চলের গোয়েন্দা তৎপরতা সম্পর্কেও জবাবদিহি করতে হয়। যেমন-আমেরিকার দায়িত্বে আছে রাশিয়া, চীন, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও ক্যারিবিয়ান অঞ্চলগুলো। আবার ব্রিটেন নিয়ন্ত্রণ করে মধ্যপ্রাচ্য, পশ্চিম রাশিয়ার অঞ্চলগুলো, হংকং এবং ইউরোপ। এভাবে কানাডা নিয়ন্ত্রণ করে লাতিন আমেরিকার অংশ এবং চীন ও রাশিয়ার মধ্যভাগ। নিউজিল্যান্ড যেখানে দেখে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো এবং দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগর, অস্ট্রেলিয়ার দায়িত্বে আছে দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়া। তবে কোনো নির্দিষ্ট অঞ্চলের ওপর নজর রাখার মানে এই নয় যে এই পাঁচটি দেশ নির্দিষ্ট করে রাখা অঞ্চলের বাইরে নজরদারি করতে পারবে না। বরং তারা সর্বদা একে অন্যকে সর্বাত্মক সাহায্য করতে সচেষ্ট থাকে। দায়িত্ব এ রকম ভাগ করা থাকলেও ফাইভ আইজ একসঙ্গেই কাজ করে এবং যেকোনো সিদ্ধান্ত জোটভুক্ত সব দেশের সম্মতিতেই গ্রহণ করে থাকে। ফাইভ আইজ গোয়েন্দা জোটের কার্যপ্রণালি বিভিন্ন শাখা-প্রশাখায় বিভক্ত। এই জোটের মেরিটাইম ডোমেইনের কাজ হলো কৌশলগত কারণে গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক অঞ্চলগুলোতে জাহাজ স্থানান্তর-সংক্রান্ত কার্যকলাপ অনুসরণ করা। আবার যুদ্ধবিমান-সংক্রান্ত কাজগুলো নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্বে আছে তাদের অ্যারিয়েল ডোমেইন। অ্যারিয়েল ডোমেইনে তাদের যুদ্ধবিমান দুই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ অপারেশন পরিচালনা করে, যার মধ্যে আছে বিভিন্ন গুপ্তচর স্যাটেলাইটের প্রতিস্থাপন করা; আরেকটি হলো ব্যালিস্টিক মিসাইল পরীক্ষা করা। অস্ত্র ব্যবসাসহ সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে এই সংস্থাটি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখে, তাই এসব বিষয়ে কোনো তথ্য পেলে তারা তাদের দেশগুলোর সরকারপ্রধানদের অবহিত করে। আবার ফাইভ আইজ সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুবিধার্থে সংশ্লিষ্ট বিষয়ভিত্তিক বিভিন্ন প্রকার ডেটা সরবরাহকরণ ও পর্যালোচনার মতো কাজও করে থাকে। এই গোয়েন্দা জোটের আরেকটি প্রধান কাজ হলো সম্ভাব্য সন্ত্রাসী ও ঝুঁকিপূর্ণ সংগঠনগুলোকে চিহ্নিত করা এবং নজরদারির মাধ্যমে সেগুলোর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা। অনেক দেশ ফাইভ আইজের থার্ড পার্টি দেশ হয়ে কাজ করে থাকে। ফ্রান্স, ডেনমার্ক, নরওয়ে, নেদারল্যান্ডসসহ অন্য দেশের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত এবং এসব দেশের সম্মিলিত রূপ গড়ে উঠেছে নাইন আইজ, ফোরটিন আইজ, ফোরটি ওয়ান আইজ হয়ে। এসব জোটগুলো একত্র হয়েছে একই লক্ষ্যে আর তা হলো বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের বিবিধ কাজের তথ্য পর্যবেক্ষণ এবং তা হস্তান্তরের মাধ্যমে নিজেদের জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ। রেডিও সিগন্যালের মতো পদ্ধতি অতীতে তথ্য সংগ্রহ ও আদান-প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। কয়েক দশক ধরে প্রযুক্তি যেমন বিকশিত হয়েছে, তেমনি এই দেশগুলোর কাছে তথ্য সংগ্রহ ও আদান-প্রদানের উপায়ও বেড়েছে। বর্তমানে জোটের সদস্য দেশগুলো ডিজিটাল ট্র্যাকিং এবং ইন্টারসেপশন ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে যোগাযোগ করে থাকে। অতীত কার্যকলাপ: ভিয়েতনাম যুদ্ধে ফাইভ আইজের অন্যতম দুই সদস্য দেশ নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া আমেরিকাকে সাহায্য করে। তারা উত্তর ভিয়েতনামের বিমান প্রতিরক্ষা নেটওয়ার্কের দিকে নজরদারির মাধ্যমে আমেরিকান সৈন্যদের বিভিন্ন তথ্য সরবরাহের কাজে যুক্ত থাকে। উপসাগরীয় যুদ্ধ শেষে অস্ট্রেলিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা (এসআইএস) থেকে কুয়েতি সরকারি অফিসে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ ওঠে। আবার সোভিয়েত ইউনিয়নের সহযোগী অঞ্চলসহ চীনের সামরিক এবং কূটনৈতিক যোগাযোগের তথ্যাদি ব্রিটেন ও আমেরিকা তাদের নিজেদের ভেতর হস্তান্তর করেছে বলে জানা যায়। সিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন অনুসারে, সর্বশেষ ২০১৩ সালে এডওয়ার্ড স্নোডেনের মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার গোয়েন্দা নথি ফাঁস হয়। তখন বেরিয়ে আসে এই জোট শুধু জোটবহির্ভূত দেশগুলোতে গুপ্তচরবৃত্তিই করছে না, বরং নিজ দেশের নাগরিকদেরও ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করছে। বিষয়টি বিশ্বব্যাপী বিতর্কের জন্ম দেয় এবং জাতীয় নিরাপত্তা এবং ব্যক্তিগত গোপনীয়তার ভারসাম্য নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়। পরিধি সম্প্রসারণ যেহেতু চীন ও রাশিয়া ক্রমেই বিশ্বে তাদের দাপট বাড়িয়েই চলেছে, এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করেই ফাইভ আইজের পরিধি সম্প্রসারণের কথা ভাবা হচ্ছে। শুধু ইংরেজি ভাষাভাষী দেশের ভেতরই নয়, বরং এই গণ্ডির বাইরে গিয়ে জাপান, কোরিয়া, ভারত ও জার্মানিকে এই জোটভুক্ত করার প্রস্তাবনা উঠেছে। এই প্রস্তাবনা বাস্তবায়ন হলে ফাইভ আইজ পরিবর্তিত হয়ে নাইন আইজ নামে কার্য পরিচালনা করবে জোটটি। কানাডায় ফাইভ আইজের সঙ্গে জড়িত চারটি মূল সংস্থা: ১. কমিউনিকেশন সিকিউরিটি এস্টাব্লিশমেন্ট (সিএসই)। ২. রয়্যাল কানাডীয় মাউন্টেড পুলিশ (আরসিএমপি)। ৩. কানাডীয় সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস (সিএসআইএস)। ৪. কানাডীয় ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স কমান্ড১
BDT : 560.00
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
Add to basket
t
এই লেখকের আরো বই
Discount : 20.00%
পাঁচ দেশের গুপ্তচর ফাইভ আইজ আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা চক্রের অজানা কাহিনী
রিচার্ড কেরবাজ
BDT560.00
BDT 700.00
Save BDT 140.00
VIEW DETAILS