চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

রাগিব সারজানি এক্সক্লুসিভ প্যাকেজ

    ইসলামি সভ্যতায় চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাস:--- যদিও কিছু পাঠকের ধারণা হতে পারে যে, বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও ফার্মাসিস্টদের জন্য রচিত কিন্তু বাস্তবে তা নয়। কারণ, এই গ্রন্থে আলোচনা করা হয়েছে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাস ও চিকিৎসাবিজ্ঞানে মুসলিমদের গৌরবোজ্জ্বল অবদান। অমূল্য এই গ্রন্থ পাঠে একজন পাঠক মুসলিমদের জ্ঞান-গবেষণা দেখে আশ্চর্য না হয়ে পারবেন না। মুসলিমজাতির জ্ঞান-গবেষণা দেখে আশ্চর্য না হয়ে পারবেন না। মুসলিমজাতির একজন সদস্য হতে পেরে গর্ববোধ করবেন। একই সঙ্গে মুসলিমজাতির হারানো গৌরব ও মর্যাদা ফিরিয়ে আনতে উজ্জীবিত হবেন। বাস্তবিকপক্ষে বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি একটি কার্যকরী পদক্ষেপ, যার অন্যতম উদ্দেশ্য মুসলিমজাতিকে পুনরায় তাদের সফলতার রাজপথে তুলে আনা ফিতনার ইতিহাস:--- এ গ্রন্থটি ইসলামি ইতিহাসের বেদনাসিক্ত একটি অধ্যায়ের প্রমাণ্যচিত্র। এখানে তুলে ধরা হয়েছে এমন এক মর্মান্তিক ঘটনা কিংবা দুর্ঘটনার কথা, যা আজও মুসলিমদের হৃদয়ে হাহাকার সৃষ্টি করে। যেই ঘটনায় সম্মানিত সাহাবিগণের হাতেই শহিদ হয়েছিলেন অনেক সাহাবি। এই গ্রন্থে আমরা কথা বলেছি ইসলামি ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ফিতনা উসমান ইবনে আফফান রা.-এর হত্যাকাণ্ড নিয়ে। আলোচনা করেছি আলি রা. এবং মুআবিয়া রা.-এর মতো সম্মানিত সাহাবিদ্বয়ের মধ্যকার লড়াই নিয়ে। কথা বলেছি এক অনভিপ্রেত ঘটনায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক সাহাবির শাহাদাত নিয়ে। যা তৎকালীন সময়ে ইসলামের প্রচার-প্রসারের ক্ষেত্রে রেখেছিল বিরাট নেতিবাচক প্রভাব। সময়ের পদরেখায় ফিলিস্তিনের ইতিহাস:--- নিঃসন্দেহে ফিলিস্তিনিরা আল-কুদসের অধিক হকদার এবং আরবদের ওপর এর রক্ষণাবেক্ষণ ও পুনরুদ্ধারের দায়িত্ব বেশি। কিন্তু আল-কুদস কেবল ফিলিস্তিনিদের নয়। শুধুমাত্র আরবদেরও নয়। বরং আল-কুদস প্রতিটি মুসলিমের। চাই সে পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তের বাসিন্দাই হোক না কেন! আল-কুদস ও ফিলিস্তিনের পুনরুদ্ধার পৃথিবীর প্রতিটি স্থানের প্রতিটি মুসলিমের দায়িত্ব। চাই সে শাসক হোক বা শাসিত, ধনী হোক বা গরীব, শিক্ষিত হোক বা নিরক্ষর। সুতরাং হে মুসলিম উম্মাহ, সময় চলে এসেছে, বিপদ সংকেত বেজে গিয়েছে। মসজিদে আকসা তোমাদেরকে ডাকছে। তোমরা জেগে ওঠো এবং আল-কুদস ও মসজিদে আকসাকে উদ্ধার করো। –ড. ইউসুফ কারজাভি
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
ড. রাগিব সারজানি
Dr. Rageb Sarjani জন্ম: ১৯৬৪ঈ. আল মুহাল্লা কুবরা, মিশর। ড. রাগেব সারজানী মিশরের বিশিষ্ট ইসলামপ্রচারক, ইতিহাসবিদ ও একজন আধুনিক আরবলেখক। পেশায় মূলত তিনি একজন ডাক্তার। তবে ডাক্তারি পেশার পাশাপাশি ইসলামী ইতিহাসের গভীর গবেষণা বর্তমান পৃথিবীতে তাকে একজন বিশিষ্ট ইসলামী ইতিহাসবিদ হিসেবে পরিচিত করেছে। ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করার পর পবিত্র কুরআনুল করীম হিফজ করেন। ইসলামের প্রতি আস্থা ও ভালোবাসা, ইসলামের ইতিহাসের প্রতি দরদ ও শ্রদ্ধা-তার চোখের তারায় যে আগামীর স্বপ্ন আঁকে-সেই স্বপ্ন বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতেই তার লেখালেখি। এই স্বপ্ন ছবি হয়ে উড়ে বেড়ায় তার রচনার ছত্ৰে ছত্ৰে | শিক্ষা তিনি ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দে কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদ থেকে ইউরোসার্জারি বিষয়ে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে পবিত্র কুরআনুল করীম হিফজ করেন। কর্মক্ষেত্র অধ্যাপক : মেডিসিন অনুষদ, কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়,সদস্য : ইন্টারন্যাশনাল মুসলিম উলামা পরিষদ,সদস্য : মানবাধিকার শরীয়া বোর্ড, মিশর,সদস্য : আমেরিকান ট্রাস্ট সোসাইটি ,প্রধান : ইতিহাস বিভাগ, ইদারাতুল মারকাযিল হাজারা, মিশর রচনাবলি ইতিহাস ও ইসলামী গবেষণা বিষয়ে এ পর্যন্ত তার ৫৬টি মূল্যবান গ্ৰন্থ প্রকাশিত হয়েছে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য— কিসসাতুত তাতার (তাতারীদের ইতিহাস),কিসসাতু উন্দুলুস (স্পেনের ইতিহাস),কিসসাতু তিউনুস (তিউনেসিয়ার ইতিহাস) আর রহমা ফি হায়াতির রসূল মা'আন নাবনী খায়রা উন্মাতিন প্রভৃতি।

এই লেখকের আরো বই