চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

ছারপোকা দ্যা ব্যাটেল অভ মহেন্দ্রপুর

    খুন হয়ে গেল ছদ্মনামে লেখালেখি করা জনৈক ‘নাস্তিক’ ব্লগার। হোমিসাইড ডিপার্টমেন্টের ডিটেকটিভ আসিফ আহমেদ সহকারীকে সঙ্গে নিয়ে নেমে পড়লো মাঠে। কল্পনাও করতে পারেনি কাদের বিরুদ্ধে লাগতে যাচ্ছে। আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার আসিফের পছন্দ নয়। অথচ ভবিতব্য এড়াতে পারলো কই? প্রাণ বাঁচাতে ট্রিগার চাপতে বাধ্য হলো দুঁদে গোয়েন্দা। একুশ বছরের একটা মেয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছে। নিরুপায় বাবা শরণাপন্ন হলেন উঠতি এক প্রাইভেট ইনভেস্টিগেটরের। জোহান লস্কর যখন কেসটা নিলো, ব্যক্তিগত জীবনেও চলছে টানপোড়ন। কাঞ্চনপুরে পা রাখতেই শুনতে হলো হুমকি, “সময় থাকতে চইলা যান। পরে জান লইয়া ভাগতে পারতেন না।” একাত্তরে অসমসাহসী যুদ্ধ করেছে টাইগারবাহিনী। কিন্তু রাজাকার হায়দারের সাথে মুক্তিযোদ্ধা কিবরিয়ার দহরম মহরম হয় কি করে? পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করতে চিত্রপটে এলো মুরং ওঝা, রহস্যময় আশ্রয়দাতা হাজীসাহেব, নিটোল সৌন্দর্যের অধিকারিণী সুমি। একাত্তরে কাঞ্চনপুরে কি ঘটেছিলো যার জের টেনে আজকের দিনেও প্রাণভয়ে ছুটে পালাতে হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সাধারণ ছাত্রকে? ক্যামেরা নিয়ে মাঠে নামলো ‘ছিঁচকে’ রিপোর্টার জন। পেছনে লাগলো নির্মম, চৌকস এক সংগঠন। পড়তে শুরু করলো লাশ! দেশবাসীর চোখ তখন আটকে আছে মাহেন্দ্রপুরের মহাযুদ্ধে। মাত্র ছয়জন যোদ্ধাকে সঙ্গে নিয়ে স্রেফ প্রখর বুদ্ধিমত্তা সঙ্গী করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আস্ত এক কোম্পানি সৈন্যের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে নামলো টাইগার। দিনশেষে বুঝতে পারলো, ষড়রিপুর বিরুদ্ধে যুদ্ধটা বন্দুকযুদ্ধের চেয়েও অনেক, অনেক বেশি কঠিন। মুষ্টিমেয় কিছু সিভিলিয়ান শক্তভাবে দাঁড়ালো প্রশিক্ষিত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। “ছারপোকা : দ্য ব্যাটল অফ মাহেন্দ্রপুর” বইটি খুলতে যাচ্ছে এমন এক অধ্যায় যা বাংলাদেশে স্মরণ করা নিষিদ্ধ হয়ে আছে মুক্তিযুদ্ধকে পণ্য বানানোর পর থেকে।
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
t

এই লেখকের আরো বই