চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

দ্য টিন ড্রাম

    "দ্য টিন ড্রাম" বইয়ের ভিতর থেকে নেওয়া: ১৯৫৯ সালে প্রকাশিত উপন্যাস ‘দ্য টিন ড্রাম'। মহাকাব্যিক এই উপন্যাস যুদ্ধোত্তর জার্মানিকে ভাষিক ও নৈতিক অবক্ষয়ের ভস্মস্থূপ থেকে নবজন্মের প্রেরণায় জেগে উঠতে উদ্বুব্ধ করে। গােটা জার্মান সাহিত্যেরই ভিত নাড়িয়ে দেয় উপন্যাসটি। এমন কি সমাজকেও। এই উপন্যাসের পরতে পরতে রয়েছে যুদ্ধপরবর্তী জার্মান সমাজের ভয়াবহ চিত্র। স্মৃতি কথাও তাতে দৃশ্যমান। ‘দ্য টিন ড্রাম’ উপন্যাসটি চলচ্চিত্রে রূপদান করেন ফোলকার স্লোয়েনডর্ফ। ছবিটি কান এবং অস্কার পুরস্কার লাভ করে।
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
গুন্টার গ্রাস

গুন্টার ভিলহেলম গ্রাস (অক্টোবর ১৬, ১৯২৭ – ১৩ এপ্রিল, ২০১৫) ছিলেন সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান সাহিত্যিক, কবি, নাট্যকার, ভাস্কর এবং গ্রাফিক ডিজাইনার। গ্রাস ছিলেন কাশুবিয়ান আদিবাসী।

গ্রাস দুই বিশ্বযুদ্ধের মধ্যবর্তী সময়ে মুক্ত শহর ডানজিগে (বর্তমান দানস্ক, পোল্যান্ড) জন্মগ্রহণ করেন। মে ১৯৪৫ সালে, ভাপেন এসএস-এ কিশোর সৈনিক হিসেবে সংক্ষিপ্ত পরিষেবা প্রদানের পর, মার্কিন বাহিনী কর্তৃক তাকে বন্দি করে নিয়ে যাওয়া হয় এবং এপ্রিল ১৯৪৬ সালে তিনি মুক্তি পান। একজন স্টোনম্যাসন এবং ভাস্কর হিসাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্তির পর, তিনি ১৯৫০-এর দশকে লেখালেখি শুরু করেন। তার কথাসাহিত্যে ঘন-ঘন তার শৈশবের ড্যান্জিং শহরের উল্লেখ রয়েছে।

গ্রাস তার প্রথম উপন্যাস দ্য টিন ড্রাম (১৯৫৯)-এর জন্য পরিচিত হয়, যা একটি ইউরোপীয় জাদু বাস্তবতার অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখনী এবং দানজিগ ত্রয়ীর প্রথম অংশ যাতে ক্যাট এ্যন্ড মাউস, ও ডগ ইয়ার্স অর্ন্তভূক্ত রয়েছে। তার লেখা সবসময় বামপন্থী রাজনৈতিক লেখা হিসেবে ধরা হয়ে থাকে এবং তিনি সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ জার্মানির একজন সক্রিয় সমর্থনকারী। দ্য টিন ড্রাম উপন্যাসটি নিয়ে একই নামের চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়েছে যা ১৯৭৯ সালে পাম ডি’অর এবং সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্রের জন্য একাডেমি পুরস্কার অর্জন করে। সুয়েডীয় একাডেমি ১৯৯৯ সালে তাকে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার প্রদান করে।

মৃত্যু
গ্রাস ১৩ এপ্রিল ২০১৫ সালে লুবেক শহরে ৮৭ বছর বয়সে ফুসফুসের সংক্রমণ জনিত কারণে মৃত্যু বরণ করেন।

এই লেখকের আরো বই