চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

একাত্তরের বিদেশি বন্ধু

    "একাত্তরের বিদেশি বন্ধু" বইটির প্রথম ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ ২০১১ সালে একমাত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী মিসেস ইন্দিরা গান্ধীকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বোচ্চ সম্মান ‘স্বাধীনতা সম্মাননা দেয়া হয়। ইন্দিরা গান্ধী ছাড়া ভারতের আরেক প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি এ সম্মাননা পেয়েছেন। ২০১২ সালে ২৭ মার্চ দ্বিতীয় পর্বে ৮ জনকে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা', ৭০ ব্যক্তি ও ৬টি প্রতিষ্ঠান/সংগঠনকে ‘মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা দেয়া হয়। ২০১২ সালের ২০ অক্টোবর তৃতীয় পর্বে ৫৯ জন বিদেশি বন্ধুকে ‘মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা’ এবং ২ জনকে ‘মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা দেয়া হয়। ২০১২ সালের ১৫ ডিসেম্বর চতুর্থ পর্বে ৬০ ব্যক্তি ও ২ সংগঠনকে ‘মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা দেয়া হয়। ২০১৩ সালের ৪ মার্চ পঞ্চম পর্বে ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিকে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা দেয়া হয়। ২০১৩ সালের ২৪ মার্চ ষষ্ঠ পর্বে ২ জনকে ‘মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা ও ৬৭ ব্যক্তি এবং একটি সংগঠনকে ‘মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা প্রদান করা হয়। ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর সপ্তম পর্বে ২ জনকে মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা ও ৫৭ ব্যক্তি এবং একটি সংগঠনকে ‘মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা প্রদান করা হয়। ২০১৫ সালের ৭ জুন অষ্টম পর্বে একমাত্র অটল বিহারি বাজপেয়িকে ‘স্বাধীনতা সম্মাননা প্রদান করা হয়। ২০১৬ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর নবম পর্বে কানাডার প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী পিয়েরে ট্রুডােকে মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা প্রদান করা হয়। গুগলের তথ্যমতে, সবচেয়ে বেশি সম্মাননা পেয়েছেন ভারতের ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান। ভারতের ২১৬ ব্যক্তি ও ৮টি সংগঠনকে সম্মাননা দেয়া হয়েছে। ভারত ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ২৯, পাকিস্তানের ১৭, যুক্তরাজ্যের ১৩, রাশিয়ার ১১, নেপালের ৯, সুইডেনের ৫, ভুটানের ২, যুগােশ্লাভিয়ার ১, জার্মানির ২, জাপানের ৮, অস্ট্রেলিয়ার ২, আয়ারল্যান্ডের ২, ইতালির ২, ফ্রান্সের ২, মিশরের ২ ব্যক্তি ও ১টি সংগঠনকে, শ্রীলঙ্কার ২, ডেনমার্কের ১, ভিয়েতনামের ১, কিউবার ১, তুরস্কের ১ জনকে মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য সম্মাননা দেয়া হয়েছে। এখানে আরাে একটি কথা বলতেই হচ্ছে, বাংলাদেশ সরকার এ পর্যন্ত যে ৩৩৯ জনকে সম্মাননা দিয়েছে তাদের সবার তথ্য, ছবি ও পরিচিতি জোগাড় করা সম্ভব হয়নি। যে কারণে, এ পর্যায়ে সবাইকে এক মলাটে তুলে ধরা সম্ভব হয়নি। তবে কথা দিচ্ছি, পর্যায়ক্রমে সবাইকে তুলে ধরা হবে। এখানে আরাে একটি কথা বলা দরকার, মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি বন্ধুদের নিয়ে এর আগে ২০১৫ সালে লিখেছিলাম। ২০১৭ সালে সেটা একটি প্রকাশনীকে দিয়েও ছিলাম এবং সেটা ছােট আকারে (৫ ফর্মা) প্রকাশিতও হয়েছে। তবে, সে বইয়ে পর্যাপ্ত তথ্যাদি না থাকায় অনেকেই আমাকে পূর্ণাঙ্গ আকারে বইটি লেখার জন্যে অনুরােধ করেন। তাদের অনুরােধ এবং আমার নিজের তাগিদে বইটি আবার নতুন করে বইটি লেখা হয়েছে। তবে, সে বইয়ের সাথে এ বইয়ের কোন মিলই নেই বলা যায়।
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ:
দুই বাংলার পাঠকপ্রিয় কথাসাহিত্যিক সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ। লেখেন উপন্যাস, কিশাের উপন্যাস, শিশুতােষ বই, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক, কবিতা ও খেলার বই। অনুবাদ ও সম্পাদনাতেও রয়েছে দক্ষতা। অনুবাদ ও সম্পাদনা করেছেন পৃথিবীর বিখ্যাত কবিদের কবিতা ।। বলা যায়, সাহিত্যের সব শাখায় তার রয়েছে অবাধ।

 নাম : সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ।  নাম ইংরেজিতে : Syed Mazharul Parvez । লেখক নাম : সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ , জন্মতারিখ, সাল ও জন্মস্থান : ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৬২, জন্মস্থান : পুখরিয়া, মাগুরা, পৈতৃক নিবাস : গ্রাম : পুখরিয়া, পোস্ট : আলোকদিয়া বাজার, থানা : সদর জেলা : মাগুরা,  বর্তমান ও স্থায়ি ঠিকানা : মোহসেনা ফেয়ারি ভিস্তা ৪৩৩, সেনপাড়া পর্বতা (দোতলা, লিফটের-১), থানা : কাফরুল, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬,  মাতুলালয় : লাহুড়িয়া, লোহাগড়া, নড়াইল,  পিতার নাম : সেয়দ হাসান আলী এবং মায়ের নাম : সৈয়দা আয়েশা হাসান (দুজনেই প্রয়াত),  স্ত্রীর নাম : অধ্যাপক শাহানা পারভীন লাভলী
বিয়ের তারিখ ১০ আগস্ট, ১৯৯৫, ভাইবোনের সংখ্যা: ৯ ভাইবোনের মধ্যে সবার ছোট,  ছেলেমেয়ের সংখ্যা : ২ জন- (ক) সৈয়দা আয়েশা শাহরিনা বিনতে পারভেজ (ঋদ্ধি), জন্ম : ২১ নভেম্বর, ১৯৯৮, (খ) সৈয়দা আয়েশা শাহরিনা বিনতে পারভেজ (ঋদ্ধি), জন্ম : ৩ মার্চ, ২০০৩, ১৪. লেখকের শৈশব-কৈশোর কেটেছে : মাগুরা ও ঢাকায়

শিক্ষা: স্নাতকোত্তর, সম্পাদিত পত্রিকা: মাসিক মোহামেডান (১৯৯২ থেকে ’৯৫), বাংলাদেশ লেখক পরিষদের মুখপত্র ‘পঙ্ক্তি’ (১৯৯৫ থেকে চলমান),  লেখালেখির বিষয় : কবিতা, গল্প, উপন্যাস, মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক, অনুবাদ ও সম্পাদনা।  প্রকাশিত গ্রন্থ : প্রায় ৪০০,  সংগঠনিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড: সভাপতি, বাংলাদেশ লেখক পরিষদ, সাবেক সি. সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ ক্রীড়ালেখক সমিতি, সাবেক সহ-সভাপতি, শিশু সংগঠন আবাবিলসহ বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন সাহিত্য সংগঠনের উপদেষ্টা হিসেবে আছেন।  প্রথম প্রকাশতি গ্রন্থ: এরই নাম প্রেম (উপন্যাস), রং নাম্বার (গল্পগ্রন্থ) এবং ৪ খানা ক্রীড়াবিষয়ক বই। প্রকাশক : সাহিত্যমালা, বাংলাবাজার, ঢাকা প্রকাশকাল: বইমেলা- ১৯৯১

প্রকাশিত গ্রন্থ তালিকা, প্রকাশকালসহ : নিচে উল্লেখযোগ্য বইয়ের প্রকাশিত গ্রন্থ ও প্রকাশকাল দেয়া হলো:
উপন্যাস: ‘এরই নাম প্রেম’ (সাহিত্যমালা, ১৯৯১), ‘হৃদয়ের কথা’ (সাহিত্যমালা, ১৯৯২), ‘ভালোবাসা কারে কয়’ (স্বদেশ প্রকাশনী, ১৯৯৩), ‘প্রেম নয় ভালোবাসা’ (রশিদ প্রকাশনী, ১৯৯৩), ‘ভালোবাসার নিমন্ত্রণ’ (রানা বুক সেন্টার, ১৯৯৩), ‘একটু ভালোবাসার জন্যে’ (এশিয়া পাবলিকেন্স, ১৯৯৩), ‘তোমার জন্যে ভালোবাসা’, (বিশ্বসাহিত্য ভবন, ১৯৯৪), ‘পিয়া’, (প্রতিশ্রুতি (প্রা.) লি. ১৯৯৪), ‘সুখের ঠিকানা’ (খাজা পাব. হাউস, ১৯৯৪), ‘নয় প্রেম নয় ভালোবাসা’, (তরফদার প্রকাশনী, ১৯৯৪), ‘সুখের ভালোবাসা’ (স্বদেশ প্রকাশনী, ১৯৯৪), ‘হৃদয়হীনা’, (বর্তমান সময়, ১৯৯৪), ‘শেষ বিকেলে’ (অনন্যা, ১৯৯৪) ‘ভালোবাসা’ (সাদিয়া প্রকাশনী, ১৯৯৪), ‘মনের আগুন’ (রূপা প্রকাশনী ১৯৯৫), ‘আকাশলীনা’ (রানা বুক সেন্টার, ১৯৯৫), ‘প্রিয়তমা’ (সৃষ্টি প্রকাশনী, ১৯৯৩), ‘যদি ভালোবাসা দাও’ (সৃষ্টি প্রকাশনী, ১৯৯৪), ‘ভালোবাসা ভালো নয়’ (রূপা প্রকাশনী, ১৯৯৫), ‘তৃতীয় পুরুষ’ (সৃষ্টি প্রকাশনী, ১৯৯৫), ‘মনের খাঁচায় বন্দি’ (সালমা বুক ডিপো’ ১৯৯৫) ‘প্রেম’ (সাদিয়া প্রকাশনী, ১৯৯৫), ‘চিঠি’ (সাদিয়া প্রকাশনী, ১৯৯৫), ‘মনের মতো মন’ (সাদিয়া প্রকাশনী, ১৯৯৫), ‘মন যারে চায়’ (হাফিজ বুক ডিপো, ১৯৯৫), ‘লাজুকলতা’ (সৃষ্টি প্রকাশনী, ১৯৯৬), ‘তবু মনে রেখো’ (রাজ্জাক বুকস, ১৯৯৬), ‘সোনালি বিকেল’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০০০), ‘তুমি আমায় ডেকেছিলে’ (সূচীপত্র, ২০১৪), ‘ভালোবাসা প্রেম নয়’ (জিনিয়াস পাবলিকেশন্স, ২০১৪) ‘দুই প্রেম’ (সূচীপত্র, ২০১৪), ‘কফি হাউসের আড্ডা’ (পার্ল পাবলিকেশন্স, ২০১৫) ‘ভালোবাসার তিন দিক’ (নির্বাচিত ৩টি প্রেমের উপন্যাস, আহমদ পাবলিশিং হাউস, ২০১৬), ‘ভালোবাসা মন্দবাসা’ নির্বাচিত ৫টি প্রেমের উপন্যাস ‘ভালোবাসা ভালোবাসা’ (মাহদী প্রকাশনী), নির্বাচিত ৩টি প্রেমের উপন্যাস ‘ভালোবাসার তিন রঙ’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৮), ‘ভালোবাসা মন্দবাসা’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৯৮), মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস ‘লাশ’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৯), ‘তোমার সঙ্গে বেঁধেছি আমার প্রাণ’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৯) প্রভৃতি।

ছোটগল্প: রং নাম্বার’ (সাহিত্যমালা, ১৯৯১), ‘সিঁড়ি’ (রানা বুক সেন্টার (১৯৯৫) ‘ভালোবাসা (প্রা:) লি.’ (সৃষ্টি প্রকাশনী, ১৯৯৭), ‘সৎকার’ (২০১৮)।

কিশোর গল্প-উপন্যাস, ভূত ও বিষয়ক: ‘কিপ্টে মামার বিয়ে’ (সালমানী প্রকাশন ১৯৯৮, ইতি প্রকাশন ২০০৮, গ্রন্থ কুটির ২০১৮), ‘তিন পাশলের কাণ্ড’ (ইতি প্রকাশনী, ১৯৯৩), ‘বৈজ্ঞানিক ভূত’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০০২), ‘এক কোটি ভূত’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘ভৌতিক চশমা’ (গাজী প্রকাশনী, ২০১২), ‘মামাবাড়ির মজার কাণ্ড’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১৩), ‘কিপ্টে মামা’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৮), ‘লেজ কাটা শেয়াল’ (বঙ্গজ, ২০২০) প্রভৃতি।

মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলন বিষয়ক: ‘মুক্তিযুদ্ধের কিশোর গল্প’ (গাজী প্রকাশনী, ২০১২), ‘গল্পগুলো মুক্তিযুদ্ধের’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১৪), গণহত্যা ’৭১ (বঙ্গজ প্রকাশন, ২০১৬), ‘এক কিশোর মুক্তিযোদ্ধার বীরত্বগাথা’ (গুলশান প্রকাশন, ২০১৬), ‘মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা’ (ঝিঙেফুল, ২০১৬), ‘একুশের ভাষা শহীদ ও ভাষা সৈনিক’ (হাসি প্রকাশনী, ২০১৬), ‘মুক্তিযুদ্ধের খেতাব, পুরস্কার ও সম্মাননা’ (শিখা প্রকাশনী, ২০১৭), ‘বিবিসি’র নির্বাচনে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ ২০ বাঙালি’ (বাবুই প্রকাশনী, ২০১৭), ‘একাত্তরের শহীদ বুদ্ধিজীবী’ (পার্ল পাবলিকেশন্স, ২০১৭), ‘৭ বীরশ্রেষ্ঠর বীরত্বগাথা’ (আহমদ পাবলিশিং, ২০১৭), ‘বিনোদপুরের যুদ্ধ’ (বঙ্গজ প্রকাশন, ২০১৭), ‘একুশ থেকে একাত্তর’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৮), ‘ভাষার জন্যে যারা দিয়ে গেল প্রাণ’ (আহমদ পাবলিশিং হাউস, ২০১৮), ‘শ্রেষ্ঠ ১০ বাঙালি’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৯),‘একাত্তর’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৮), ‘গলা কাটা ঘোড়া’ (শিশু গ্রন্থ কুটির, ২০১৯), ‘মুক্তিযুদ্ধের সূর্যসন্তানেরা (শিশু গ্রন্থ কুটির, ২০১৯), ‘একাত্তরের ভূত (শিশু গ্রন্থ কুটির, ২০১৯), ‘বিবিসির নির্বাচনে শ্রেষ্ঠ ২০ গান’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৯), ‘মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি বন্ধুদের অবদান’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৯), ‘একাত্তরের সেই ছেলেটি’ (আহমদ পাবলিশিং হাউস, ২০১৯), ‘মুক্তিযুদ্ধের খেতাব’ (আহমদ পাবলিশিং হাউস, ২০২০), ‘বীর কথা’ বঙ্গজ, ২০২০), শহিদ বুদ্ধিজীবী (১-৫ খণ্ড, ২০২১), ছোটদের ‘মুক্তিযুদ্ধের শহিদ বুদ্ধিজীবী’ (পার্ল পাবলিকেশন্স, ২০২১), ‘মুক্তিযুদ্ধের শহিদ ১০ কিশোর’ (ইতি প্রকাশন, ২০২১), ‘মুক্তিযুদ্ধে শহিদ শিক্ষক’ (প্রথম খণ্ড, গুলশান প্রকাশন, ২০২১), ‘মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমাণ্ডার’ (আহমদ পাবলিশিং হাউস, ২০২২), ‘পলাশি থেকে মুজিবনগর ঃ ইতিহাসের কালো অধ্যায়’ পার্ল পাবলিকেশন্স, ২০২২), ‘মুক্তিযুদ্ধে শহিদ শিক্ষক’ (দ্বিতীয় খণ্ড, গুলশান প্রকাশন, ২০২১), ‘মুজিব নগর’ (বাংলা প্রকাশ, ২০২২), ‘রেসকোর্স ময়দান ১৯৭১’ (অনন্যা ২০২২), মুক্তিযুদ্ধে ক্যাক প্লাটুন (রিদম প্রকাশনা, ২০২২), মুক্তিযুদ্ধে শহিদ কিশোর (রিদম প্রকাশনা, ২০২২), মুক্তিযুদ্ধে কিশোর (আগামী প্রকাশনী, ২০২২), ‘রোড টু বাংলাদেশ’ (২০২১), ‘মুক্তিযুদ্ধে শহিদ সাংবাদিক’ (আকাশ প্রকাশনী, ২০২২), ‘মুক্তিযুদ্ধে শহিদ পেশাজীবী’ (২০২২), ‘মুক্তিযুদ্ধে শহিদ আইনজীবী’ (২০২২), ‘মুক্তিযুদ্ধে শহিদ কবি-লেখক’ (২০২২), ‘জেল হত্যাকাণ্ড ও ইতিহাসের কালো অধ্যায় (২০২১), ‘মুজিবনগর থেকে রেসকোর্স উদ্যান’ (২০২২), রেসকোর্স ময়দান ১৯৭১ (অনন্যা, ২০২২), মুজিবনগর (বাংলা প্রকাশ, ২০২২), স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের গান’ প্রভৃতি।

সম্পাদিত শিশুতোষ ও কিশোরগ্রন্থ: ‘কিশোর রামায়ণ কাহিনী’ (অ. আ. প্রকাশন, ২০০২), ‘গল্পে মোল্লা নাসির’ (শিখা প্রকাশনী, ২০০২), ‘সেরা ১০০ ঈশপ’ (শিখা প্রকাশনী, ২০০২), ‘ছোটদের নীতিকথার গল্প’ (সূচীপত্র, ২০০২), ‘বাংলাদেশের সেরা লোকগল্প’ (অ. আ. প্রকাশন, ২০০৪), ‘পঁচিশ ভূতের গল্প’ (সাহিত্যকথা, ২০১০)।

মৌলিক কবিতা : সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ’র নির্বাচিত ১০০ কবিতা (আলোকবর্তিকা, ২০১৫), ‘প্রেম-অপ্রেমের কবিতা’ (সাহিত্য কথা, ২০১৬), ঘড়ংঃধষমরপ চড়বস, Nostalgic Poem, (Kalikalom Prokashona, 2017), ‘শান্তিনিকেতনে আবার দেখা’ (উচ্ছ্বাস প্রকাশনী, ২০১৯), Black Girl For You (Ussash Prokashoni 2020), ‘বাইশে সেপ্টেম্বর’ (পঙ্ক্তি প্রকাশ, ২০২১), নির্বাচিত ১০০ লিমেরিক ((পঙ্ক্তি প্রকাশ, বইমেলা-২০২২) প্রভৃতি।

অনূদিত ও সম্পাদিত কবিতা: ‘মানুষের জন্যে কবিতা’ (পাবলো নেরুদা, নাজিম হিকমেত, ভøাদিমির মায়াকোভস্কি ও অক্টভিও পাজ’র নির্বাচিত খণ্ড কবিতা) (জোনাকী প্রকাশনী, ১৯৯৮), ‘শ্রেষ্ঠ প্রেমের কবিতা’ (ওমর খৈয়াম, শেখ সাদী, হাফিজ ও মির্জা গালিব’র নির্বাচিত খন্ড কবিতা, জোনাকী প্রকাশনী, ১৯৯৮), ‘দ্রোহে ভালোবাসায়’ (শার্ল বোদলেয়ার, গর্সিয়া লোরকা, চেসোয়াভ মিউসও কৈফি আজমির নির্বাচিত খন্ড কবিতা, জোনাকী প্রকাশনী, ১৯৯৮), ‘পাবলো নেরুদা’র কবিতা’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘শার্ল বোদলেয়ারের’র নির্বাচিত কবিতা প্রকাশক ঃ জোনাকী প্রকাশনী (২০১২), ‘গর্সিয়া লোরকা’র নির্বাচিত কবিতা’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘চেসোয়াভ মিউস’র নির্বাচিত কবিতা’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘কৈফি আজমি’র কবিতা’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘চার পৃথিবী (ওমর খৈয়াম, শেখ সাদী, হাফিজ ও মির্জা গালিব’র নির্বাচিত খন্ড কবিতা, জোনাকী প্রকাশনী, ‘ওমর খৈয়াম নির্বাচিত কবিতা’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘শেখ সাদী’র নির্বাচিত কবিতা’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘হাফিজ’র নির্বাচিত কবিতা (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), মির্জা গালিব’র নির্বাচিত কবিতা’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘স্বদেশপ্রেম’ (মাইকেল মধুসূদন দত্ত, জীবনানন্দ দাশ, ফররুখ আহমদ ও সুকান্ত ভট্টাচার্য’র নির্বাচিত খন্ড কবিতা, জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘মধুসূদন দত্ত’র নির্বাচিত কবিতা’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘জীবনানন্দ দাশ’র নির্বাচিত কবিতা’ (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘ফররুখ আহমদ’র নির্বাচিত কবিতা (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘সুকান্ত ভট্টাচার্য’র নির্বাচিত কবিতা (জোনাকী প্রকাশনী, ২০১২), ‘মরূদ্যানে পাঁচ ফুল’ (ভারতের ইতিকথা পুরস্কারপ্রাপ্ত, পার্ল পাবলিকেশন্স, ২০১৩), ‘নোবেল বিজয়ী পাঁচ কবির নির্বাচিত ১০০ কবিতা’ (কালিকলম প্রকাশনা, ২০১৫), ‘নোবেল বিজিত পাঁচ কবির নির্বাচিত ১০০ কবিতা’ (কালিকলম প্রকাশনা, ২০১৬), ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’র ছোটদের নির্বাচিত ১০০ কবিতা’ (রিদম প্রকাশনা সংস্থা, ২০১৭), ‘বাংলা সাহিত্যে কবি ও কবিতা’ (বাংলা সাহিত্যের নির্বাচিত ২০০ কবির জীবনী, ছবি ও ১টি করে নির্বাচিত কবিতা, অন্যধারা প্রকাশন, ২০১৫), ‘একমোড়কে রবীন্দ্রনাথ’ (রবীন্দ্রনাথের নির্বাচিত ১০০ কবিতা, ১০টি গল্প, ১টি উপন্যাস, ১০০ গান, ১টি নাটক, ১টি গীতি ও নৃত্যনাট্য এবং কবির আঁকা ছবি সম্বলিত, হাসি প্রকাশনী, ২০১৫), ‘বাংলাসাহিত্যের নির্বাচিত ১০০ প্রেমের কবিতা’ (শিখা প্রকাশনী, ২০১৬), ‘আবৃত্তিকোষ’ (কালিকলম প্রকাশনা, ২০১৫), ‘কিশোর আবৃত্তিকোষ’ (কালিকলম প্রকাশনা, ২০১৬), ‘শিশুতোষ আবৃত্তিকোষ’ (কালিকলম প্রকাশনা, ২০১৭), ‘পূর্ব-পশ্চিম’ (কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়, শামসুর রাহমান, সুভাষ মুখোপাধ্যায় ও সুফিয়া কামাল’র নির্বাচিত খণ্ড কবিতা, ২০১৮), ‘এপার ওপার’ (সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, আল মাহমুদ, রফিক আজাদ ও জয় গোস্বামী’র নির্বাচিত খন্ড কবিতা, ২০১৮), ‘দুই বাংলার ২০০ প্রেমের কবিতা’ (২০১২), ‘নির্বাচিত মুক্তিযুদ্ধের কবিতা’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৮), নির্বাচিত একুশের কবিতা (গ্রন্থ কুটির, ২০১৮), ‘হাজার বছরের হাজার কবির ১০০০ কবিতা’ (প্রথম খণ্ড, জোনাকী প্রকাশনী, ২০১৮), ‘হাজার বছরের হাজার কবির ১০০০ কবিতা’ (দ্বিতীয় খণ্ড, গ্রন্থ কুটির, ২০১৯), ‘হাজার বছরের হাজার কবির ১০০০ কবিতা’ (তৃতীয় খণ্ড ও চতুর্থ খণ্ড প্রকাশিতব্য ২০২২), ‘বাংলাসাহিত্যের নির্বাচিত ১০০ লেখক’ প্রভৃতি।

খেলাধুলার বই: ‘খেলাধুলার আইন-কানুন’ (সাহিত্যমালা, ১৯৯২), ‘খেলাধুলার আইন-কানুন’ (সম্পাদিত, কাকলী প্রকাশনী ১৯৯৪), ‘খেলাধুলার আইন’ (হাতেখড়ি, ২০১৫), ‘ফুটবলের আইন’ (সাহিত্যমালা, ১৯৯২), ‘বিশ্বকাপ ফুটবল’ (তরফদার প্রকাশনী, ১৯৯২, জোনাকী প্রকাশনী ১৯৯৬, শব্দশিল্প ২০১৬), ‘ফুটবলের মহানায়কেরা (রানা বুক সেন্টার, ১৯৯৩), ‘ফুটবল খেলার আইন-কানুন’ (অনন্যা, ১৯৯৩), ‘বিশ্বকাপ ফুটবলের এ টু জেড’ (গাজী প্রকাশনী, ২০১৪), ‘ফুটবল ক্যুইজ’ (শিখা প্রকাশনী ১৯৯৭, শব্দশিল্প ২০১৪), ‘ক্রিকেট খেলা’ (অবধূত বইঘর, ১৯৯১), ‘ক্রিকেট খেলার আইন’ (সাহিত্যমালা ১৯৯২), ‘ক্রিকেট রেকর্ডস (সুবর্ণ বইঘর, ১৯৯২), ‘ক্রিকেট খেলা শিখতে হলে’ (তরফদার প্রকাশনী, ১৯৯৩), ‘ক্রিকেটের ইতিবৃত্ত’ (সাহিত্যমালা, ১৯৯৩), ‘ক্রিকেট খেলার আইন-কানুন’ (অনন্যা, ১৯৯৪), ‘ক্রিকেট খেলা কত সহজ’ (বোস ব্রাদার্স, ১৯৯৭), বিশ্বকাপ ক্রিকেট’ (অনুভব প্রকাশন ১৯৯৬, জোনাকী প্রকাশনী ১৯৯৯, গাজী প্রকাশনী ২০১৫), ‘লর্ডস টু মেলবোর্ন বিশ্বকাপ ক্রিকেট’ (শব্দশিল্প, ১৯৯৫), ‘বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ’ (বোস ব্রাদার্স, ১৯৯৮), ‘বাংলাদেশের ক্রিকেট’ (রানা বুক সেন্টার, ১৯৯৪), ক্রিকেট কুইজ (শিখা প্রকাশনী, ২০০২), ‘ছোটদের ক্রিকেটের আইন’ (বোস ব্রাদার্স, ১৯৯৮), ‘মজার খেলা ক্রিকেট’ (ঝিঙেফুল (২০১১), ‘ক্রিকেটের এ টু জেড’ (গাজী প্রকাশনী, ২০১৪), ‘বিশ্বকাপ ক্রিকেটের এ টু জেড’ (গাজী প্রকাশনী, ২০১৫), ‘হকি খেলার আইন’ (আর্শীবাদ প্রকাশনী, ১৯৯২), ভলিবল ও হ্যান্ডবল খেলার আইন (আর্শীবাদ প্রকাশনী, ১৯৯২), ‘বাংলাদেশের গ্রামীণ খেলা’ (অবধূত বইঘর, ১৯৯২), ‘গ্রামবাংলার খেলাধুলা’ (সূচীপত্র, ১৯৯৭), স্বাস্থ্য বিষয়ক বই ঃ ‘ব্যায়াম করুন সুন্থ থাকুন’ (শিখা প্রকাশনী, ১৯৯৮), ‘সুন্থ দেহ সুন্দর জীবন’ (অধ্যাপক শাহানা পারভীন লাভলীর সাথে যুগ্নভাবে, গাজী প্রকাশনী, ২০১৩) ‘ছোটদের খেলাধুলার আইন’ (২০১৮) ‘মুক্তিযুদ্ধের খেলোয়াড়েরা’ (২০১৮), ‘ক্রিকেট ক্যুইজ’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৯), ‘ফুটবল ক্যুইজ’ (গ্রন্থ কুটির, ২০১৯), ‘ওয়ারউইকশায়ার টু মেলবোর্ন’ (মাহদী প্রকাশ,২০১৮), ‘স্পোর্টস ক্যুইজ’ (মেরিট ফেয়ার ২০২০), ‘লং লেগ টু এক্সট্রা কভার ঃ কমপ্লিট ক্রিকেট’ (মেরিট ফেয়ার, ২০২০)।

অন্যান্য বই: ‘বিশ্বের চিরন্তনী বাণী’ (সম্পাদিত, জোনাকী প্রকাশনী ২০০০), ‘ডেল কার্ণেগী সমগ্র’ (সম্পাদিত, জোনাকী প্রকাশনী ২০০১), ‘বাংলাদেশের জাতীয় সম্পদ ও প্রতিষ্ঠান’ (গ্রন্থকুটির, ২০২০), ‘বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক’ (শিশু গ্রন্থকুটির, ২০২০) প্রভৃতি।

আত্মজীবনী: ‘দীপ্তিময় ব্যাপ্তি’ প্রকাশক : পঙ্ক্তি (২০১৬) ও ‘জীবনের এই ঝর্ণাধারায়’ (২০২২)।

ভারতে প্রকাশিত বই: ‘খেলাধুলার আইন-কানুন’ (বিভি পাবলিশার্স কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, ১৯৯৬), ‘খেলাধুলার আইন-কানুন’ (সম্পাদিত) (কামিনী প্রকাশালয় কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, ১৯৯৭), ‘লাশ’ (বিভি পাবলিশার্স কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, ১৯৯৪), ‘ভালোবাসা কারে কয়’ (কামিনী প্রকাশালয় কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, ১৯৯৬) ‘হৃদয়ের কথা’ (উজ্জ¦ল সাহিত্য মন্দির, ১৯৯৪), ‘মন ভালো নেই’ (কামিনী প্রকাশালয় কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, ১৯৯৬), ‘এরই নাম প্রেম’ (বসাক বুক স্টোর, কলকাতা, ১৯৯৯), ‘একটু ভালোবাসার জনে’ (বসাক বুক স্টোর কলকাতা, ১৯৯৯) ‘ভালোবাসার নিমন্ত্রণ’ (কামিনী প্রকাশালয়, ১৯৯৬) পিয়া (কামিনী প্রকাশালয়, কলকাতা, ১৪২২) ‘মন নিয়ে খেলা’ (কামিনী প্রকাশালয় কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, ১৪১১) ‘মনের মানুষ’ (কামিনী প্রকাশালয় কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, (১৪১১), ‘মন যারে চায়’ (কামিনী প্রকাশালয় কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, ১৪১১) ‘প্রেম নয় ভালোবাস’ (কামিনী প্রকাশালয় কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, ২০০৩), ‘ভালোবাসা প্রেম নয়’ (কামিনী প্রকাশালয় কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, ১ বৈশাখ ১৪২২) ‘কফি হাউসের আড্ডা’ (কামিনী প্রকাশালয় কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা), কিপ্টে মামার বিয়ে (বসাক বুক স্টোর, কলকাতা), ‘শেষ বিকেলে’ (কামিনী প্রকাশালয় কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, পহেলা বৈশাখ, ১৪২৫), ‘নেবেল বিজয়ী ও বিজিত কবির কবিতা’ ( মৌমিতা প্রকাশনী, আগরতলা, ত্রিপুরা ১৪২৮), ‘বাংলার গ্রামীণ খেলা’ (গাঙচিল, কলকাতা, ১৪২৮), ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী’ (গাঙচিল, কলকাতা, ১৪২৮)।

পুরস্কার ও সম্মাননা (প্রকাশকালসহ): সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ সাহিত্যচর্চায় অবদানের জন্যে ২০০৪ সালে আলোকদিয়া অমরেশ বসু কলেজের প্রাক্তন ছাত্র পুনর্মিলনীতে তাকে সম্মাননা দেয়া হয়। ২০১৪ সালে পেয়েছেন ভারতের পশ্চিম বাংলার ‘ইতিকথা সাহিত্য পুরস্কার’। একই বছর তিনি বাংলাদেশ ক্রীড়লেখক সমিতি আয়োজিত এআইপিএস (ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টস প্রেস এ্যাসেসিয়েশন)-ডে সম্মাননায় ভুষিত হন ও কলকাতার ‘সাহিত্য সাধনা’ সম্মান পান। ২০১৫ সালে পান ‘বাংলাদেশ কবি সভা (বাকস) সম্মাননা’ ও ‘বাংলাদেশ কবি সভা (চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা জেলা শাখা) সম্মাননা, রাজশাহীর ‘মণ্ডল স্পোর্টিং ক্লাব’ সম্মাননা, পশ্চিম বাংলার ‘ফাল্গুন সাহিত্য সম্মান’পান। ২০১৬ সালে পান কলকাতার ‘অনুবীক্ষণ পত্রিকা সাহিত্য সম্মান’, ‘বাংলা ভাষা সংষ্কৃতি কেন্দ্র সম্মাননা’, ‘ঢাকার ‘সাহিত্যালাপ সাহিত্য পরিষদ সম্মাননা’, ‘বিদ্যাপীঠ সাহিত্য পরিষদ সম্মাননা’, ২০১৭ সালে পান ‘ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মাননা’ (কলকাতা), উদার আকাশ ‘আজীবন সম্মাননা’ (কলকাতা), ‘অণুবীক্ষণ পত্রিকা সম্মান’ (কলকাতা), ‘প্রয়াস সম্মাননা’(কলকাতা), ‘অভিযাত্রী সম্মাননা’ (কলকাতা), ‘আড্ডার আটচালা সংবর্ধনা’ (কলকাতা), ‘সোনার বাংলা সাহিত্য সংসদ আয়োজিত ‘সায়েদুল হক পুরস্কার’। এ বছর বাংলাদেশ লেখক পরিষদ সৈয়দ পারভেজকে সংবর্ধিত করে। ২০১৮ সালে পেয়েছেন অনুশীলন সাহিত্য পরিষদ সম্মাননা’। ২০১৯ সালে ‘বাংলাদেশ লেখক পরিষদ সম্মাননা’ তাকে সম্মাননা প্রদান করে। এবছর তিনি রাজশাহীর ‘শেখ মনিরুল ইসলাম আলমগীর ক্রীড়া পাঠাগার সম্মাননা’, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের ‘হাজারদুয়ারি সাহিত্য পুরস্কার’ (কলকাতা), ‘ভাঙ্গড় কবি সম্মেলন সম্মাননা’ (কলকাতা), ‘রাইটার্স ইন্টারন্যাশনাল সম্মাননা’, ‘বাংলাদেশ কবি-লেখক ফোরাম সম্মাননা’ এবং ২০২০ সালে ভারতের ত্রিপুরার আগরতলার ‘মৌমিতা সাহিত্য সম্মান’সহ পেয়েছেন সাহিত্য জীবনে পেয়েছেন অনেক পুরস্কার, সম্মাননা ও সংবর্ধনাসহ আরো অনেক স্বীকৃতি।

নেশা : সংসারে অধিক সময় দেয়া, শখ : বই পড়া, ভ্রমণ,

এই লেখকের আরো বই