Home
Contact us
Help
Order Status
0
Search
Whole Bangladesh
Whole Bangladesh
Shop by category
Categories
All Categories
Browse All
লেখক
প্রকাশনী
বিষয়
সকল বই
জনপ্রিয় বই
বেস্ট সেলিং বুকস
Award Winner
Best Selling Series
রিয়ার বুকস
Test Preparation
Agriculture & Farmers
Arts & Photography
Entertainment Books
Travel & Holiday Guides
Sports & Outdoors
Transportation Books
Comics & Graphic Novels
Gender Studies
Media & communication
Parenting & Relationships
Mind, Body & Spirit
Personal Development
Dictionaries & Languages
Reference Books
Natural History Books
Health, Fitness & Dieting
Law and justice
Technology & Engineering
Medical Books & Textbooks
Business & Finance
Politics & Social Sciences
Science & Geography
Teaching Resources & Education
bangladesh studies
In Translation
Indo bangla Books
Foreign Books
History & Civilization
Literature & Fiction
Religion & spirituality
Career & job
Competitive/ Central Exams
Text & Academic Books
Teen & Young Adult
Children's Books
Biographies & Memoirs
Popular Categories
Dvds+++
Audio Cds+++
Audio Books+++
E-Books
Stationery
Auction/Stocklots Books
Used/old Books
Special Tropics & Essay
Fashion & Beautyfication
Professional & journal
Cookbooks, Food & Drink
Crafts & Hobbies
Home & Garden
Antiques & Collectables Books
টপ ক্যাটালগ
See all
More Categories
Blogs++
Gift Ideas++++
Newspapers & Magazine++
E- Readers+++
Free Books+++
E-Notes+++
E-Courses+++
E-Learning +++
MS Word Book+++
PDF Books +++
See all
Authores Directory
Publication Directory
BDT : 0
0
আল- কুরআন: শব্দ সংখ্যা ও তার অভিধান ( ১ম ও ২য় খন্ড)
Written By : মোহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম
Publisher By : মাস্টার ভিশন পাবলিকেশন্স
মুখবন্ধ: আল-হামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন। ওয়াস্ সালাতু আস্-সালামু আলা রাসূলিহিল্ কারিম। আম্মাবা’দ- আল্লাহর ফেরেশতাগণ, আল্লাহ পূর্ববর্তী আসমানি কিতাব, আখেরাত এবং নবী-রাসূলদের প্রতি অবিচল বিশ্বাস এবং আমলে সালেহ বা সৎকর্ম ছাড়া দুনিয়ায় এবং আখেরাতে মানুষের মুক্তির কোনো পথ খোলা নেই। বর্তমান মুসলমানদের চিন্তা-চেতনায় যে সামাজিক, সাহিত্যিক, অর্থনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় দ্বন্দ্ব সংঘাত পরিলক্ষিত হয়, তার একটাই কারণ এই পর্যবেক্ষণের সাথে তার স্বজ্ঞাযুক্ত (ওহীভিত্তিক জ্ঞান) বিশ্বাসের কোনো সম্পর্ক নেই। কুরআনের বহু আয়াতের অনুধাবন হল স্বজ্ঞার সাথে সমন্বিত পর্যবেক্ষণ, জ্ঞান, সুবুদ্ধি লোপ পেলে (দ্বিধার সাথে গ্রহণ করলে) ইতিহাস-সাহিত্য, দর্শন, ধর্ম-সংস্কৃতি, দুনিয়া-আখেরাত-সব কিছুই অন্ধকারের ভিতর পতিত হয়। জাতির মধ্যে এক করুণ পরিণতি পরিলক্ষিত হয়। কুরআনে ঘোষিত হয়েছে, মানুষের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহর ইবাদত করে দ্বিধার সাথে (আলা হারফি), তার মঙ্গল হলে তাতে তার চিত্ত প্রশান্ত হয় এবং কোনো বিপর্যয় ঘটলে সে তার পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়। সে ক্ষতিগ্রস্থ হয় দুনিয়াতে এবং আখেরাতেও, এটা তো সুস্পষ্ট ক্ষতি। (২২:১১)। এই ক্ষতি থেকে যারা মুক্তির চেষ্টা করে না মূলত তারাই সৃষ্টির নিকৃষ্টতম জীব। বলা হয়েছে ‘আল্লাহর নিকট নিকৃষ্টতম জীব হচ্ছে সেই বধির ও মূক যারা (মানুষগুলো) কিছুই বোঝে না এবং আল্লাহকে অস্বীকার করে, ঈমান গ্রহণ করে না।’ (আল-কুরআন-৮ :২২/৫৫)। আল-কুরআন বিশ্ববাসীর জন্য সহজ করে অবতীর্ণ করা হয়েছে। তাই এর ভাষা আরবি হলেও ভাষাশৈলী, বিষয়বস্তু, বিধি-বিধান সকল ভাষাভাষী মানুষের জন্য সহজবোধ্য। কুরআনে বলা হয়েছে-আর অবশ্যই আমি এই কুরআনে বহু বিষয় বারবার বিবৃত করেছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে। ‘উপদেশ গ্রহণের জন্য আমি কুরআন সহজ করে দিয়েছি। অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেউ আছে কি?’ (১৭:৪১, ৫৪:১৭, ৫৪:২২, ৫৪:৩২, ৫৪:৪০)। এখানে শুধু আরবি ভাষার কথাই বুঝানো হয়নি, পৃথিবীতে প্রচলিত অন্যান্য ভাষারও ইঙ্গিত বিদ্যমান। কারণ সকল ভাষার স্রষ্টা স্বয়ং আল্লাহ। আল-কুরআনে একটি বিষয় নিয়ে একটি শব্দ এবং তার বহু প্রতিশব্দ সম্বলিত বহু তথ্য বিদ্যমান, কিন্তু তথ্যগুলো বিক্ষিপ্ত। ধারাবাহিকভাবে একস্থানে ব্যবহৃত হয়নি। (এর রহস্য আল্লাহই অধিক জ্ঞাত)। ফলে বিষয়টি কখনো কখনো কঠিন বলে মনে হতে পারে, আলোচ্য অভিধানটিতে (শব্দকোষ) এই কঠিন বিষয়টি আরও সহজভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে। শাব্দিকভাবে আরবিতে একটি শব্দ বিভিন্নভাবে রূপান্তরিত হতে পারে। কিন্তু অনুবাদের সময় বাংলায় শব্দটির সেরূপ অর্থ/রূপান্তর প্রকাশ পায় না। আরবিতে ব্যবহৃত প্রত্যেকটি শব্দের বিভিন্ন অর্থ থাকলেও বঙ্গানুবাদিত কুরআন অনুসারে শুধু শব্দটির পৃথক অর্থ (রূপকসহ) দু’ থেকে তিন/চারটিই যথেষ্ট বলে গবেষণায় প্রকাশ পায়। উদাহরণস্বরূপ ‘জ্বীন’ শব্দের অর্থ জ্বীন জাতি ছাড়াও কুরআনে ‘সাপ ও পাগল’ অর্থে ব্যবহৃত হতে দেখা যায়। ‘আযওয়াাযুন’ অর্থ জোড়ায় জোড়া ছাড়াও এর অর্থ স্ত্রী এবং প্রকারভেদ। ‘আরহাাম’ এর অর্থ আত্মীয়তা ছাড়াও গর্ভ বা গর্ভধারিণী অর্থেও শব্দটি ব্যবহৃত হয়। এই পূর্ণাঙ্গ অভিধানে প্রত্যেকটি শব্দ কুরআনে কত বার ব্যবহৃত হয়েছে তা বাংলায় একত্রে অনুবাদসহ শব্দটির প্রথম অক্ষর ধরে খুঁজে পাওয়া যায়। কুরআনের অনুবাদ একটি জটিল বিষয়। সকল শব্দের আক্ষরিক অনুবাদ হলে বিষয়টি পরিষ্কার করা যায় না। এ জন্য কখনো কখনো বিষয়বস্তু অনুসরণ করে ভাব অনুবাদের প্রয়োজন হয়। যেমন-বদর যুদ্ধের ঘটনা প্রসঙ্গে (৮:৪২, ৫৯:৬)-এ দুটি আয়াতে রাকবু/রিকাাব শব্দটির অর্থ করা হয়েছে উষ্ট্রারোহী দল। প্রকৃতপক্ষে এর অর্থ হয় আরোহন করা। কিন্তু বদর যুদ্ধে উট বাহন হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ায় তার অর্থ আরোহন এর পরিবর্তে সরাসরি উট অর্থ করা হয়েছে। এভাবে গতি-প্রকৃতি দেখে শব্দের বহু অনুবাদ তার ভাব অনুবাদের উপর নির্ভর করার প্রয়োজন হয়। আরবি ব্যাকরণগত দিক দিয়ে একটি ক্রিয়া শব্দের ১৪টি রূপ ছাড়াও (বচনসহ ৬টি পুরুষলিঙ্গ, ৬টি স্ত্রীলিঙ্গ, ২টি পুরুষ-স্ত্রী উভয় লিঙ্গ) অন্যান্য রূপও রয়েছে। কিন্তু কুরআনে একটি ক্রিয়া শব্দের ১৪টি রূপই ব্যবহৃত হয়েছে বলে দেখা যায় না। শব্দটির ক্রিয়ারূপসহ বিশেষ্যরূপেও সর্বোচ্চ তার ৮/৯টি রূপ প্রত্যক্ষ করা যায়। কিন্তু বাংলা অনুবাদে তার বিভিন্ন রূপ অর্থ প্রকাশ পায় না। যেমন-আরবিতে ব্যবহৃত একটি ক্রিয়া শব্দ ‘খাসরুন (স-সিন, ক্ষতি করা)। শব্দটির বিভিন্নরূপ খাসারা/ইয়াখসারু/তাখসারু/খাসিরুন ইত্যাদি পরিলক্ষিত হলেও বাংলা অনুবাদে শুধু ক্ষতি অর্থই প্রকাশ পায়। আরবিতে ‘ফাতাহা’ ক্রিয়া অর্থে খোলা বা খুলল (১৪টি রূপে) ব্যবহৃত হয়। এটিই আবার ‘মিফতাহ/মাফাাতিহু’ বিশেষ্য হিসেবে ব্যবহৃত হলে তার অর্থ হয় চাবি। কুরআনে এরূপ বিভিন্ন শব্দের প্রয়োগ আছে। সাধারণত আরবিতে তিনটি অক্ষর যুক্ত করেই মূল শব্দের উৎপত্তি দেখানো হয়। যেমন-দেখানো হয়েছে-ফা-তা-হা/খা- সা-রা-তিনটি অক্ষরযুক্ত একটি শব্দের প্রয়োগ। এমনিভাবে ‘ইলম’ শব্দটি কুরআনে ৭৭৭ বার ব্যবহৃত হয়েছে। কিন্তু তার বিভিন্নরূপ রয়েছে। যেমন-আ’লামু/তা”লামু/ইয়ালামুন/ তায়-লামুন/মুয়াল্লিমুন-ইত্যাদি। কিন্তু আরবি উল্লেখ করার সময় শুধু ইলম (আইন-লাম-মিম) উল্লেখ করা হয়েছে। কুরআনে একই শব্দের বিশেষ্য এবং ক্রিয়ারূপের ব্যবহার পরিলক্ষিত হয়। যেমন-নার অর্থ। এটি বিশেষ্য। এর ক্রিয়ারূপ তুরুন। (৫৬:৭১)। খালিদুন অর্থ স্থায়ী। বিশেষ্য। এর ক্রিয়ারূপ-আখালাদা।(১০৪:৩)। অলী/আউলিয়া অর্থ বন্ধু (বিশেষ্য)। এর ক্রিয়ারূপ ইয়াতাওল্লা। (বন্ধুরূপে গ্রহণ করা)। (৫:৫৬, ২২:৪, ৭:১৯৬)। আরবিসহ সব ভাষাতেই এরূপ শব্দের বহু প্রয়োগ ও শৈল্পিকতা পরিলক্ষিত হয়। প্রয়োজনে শব্দটির জন্য মূল কুরআন সামনে রাখা প্রয়োজন। কুরআনের যে কোন বিষয়বস্তু যেমন-শাজারুন বা গাছ এবং ত্বাইরুন বা পাখি। এদুটি কুরআনে ২৭ বার ও ১৮ বার উল্লেখ আছে। কিন্তু শাজারুন/ত্বাইরুন শব্দযুক্ত মাত্র একটি আয়াত পাঠ করলে গাছ বা পাখি নিয়ে কুরআনের স¤পূর্ণ বক্তব্য কখনোই স্পষ্ট করা যায় না। বরং ২৭ ও ১৮ বার শাজারুন/ত্বাইরুন শব্দযুক্ত আয়াতের সমষ্টি বাংলা অনুবাদ একস্থানে সংযুক্ত করার প্রয়োজন হয়। এতে গাছ বা পাখি নিয়ে কুরআনের সম্পূর্ণ বক্তব্য পরিষ্কার হয়ে যায়। এই অভিধানে (শব্দকোষ) কুরআনের প্রত্যেকটি শব্দ এবং তার সংখ্যা সমষ্টি নিয়ে বাংলা অনুবাদ একস্থানে উল্লেখিত হয়ে সমগ্র বিষয়/বক্তব্যটি সহজবোধ্য হয়ে উঠেছে বলে অনুমান করা যায়। (আল্লাহ অধিক জ্ঞাত)। কুরআনে একটি শব্দের বহু প্রতিশব্দ পাওয়া যায়। সবগুলো এক স্থানে পাওয়া গেলে ঐ বিষয়টি সম্পর্কে আর কোন অস্পষ্টতা থাকে না। যেমন-এই গবেষণায় দেখানো হয়েছে যে, উটের ১১টি শব্দ (উ-বর্ণ দ্রষ্টব্য), ধ্বংসের ৩২টি (ধ-বর্ণ দ্রষ্টব্য), অহংকারের ৮টি (অ-বর্ণ দ্রষ্টব্য), আশ্রয়ের ১১টি (আ-বর্ণ দ্রষ্টব্য), ভাগ বা অংশের ৬টি (অ-বর্ণ দ্রষ্টব্য), আত্মার ৫টি (আ-বর্ণ দ্রষ্টব্য)-ইত্যাদি শুধু বাংলা অক্ষর ধরে সব গুলোর উল্লেখ একস্থানে পাওয়া যায়। কিন্তু মিশরের অভিধানটিতে এই পথ অনুসৃত হয়নি। সেখানে ১১টি আরবি হরফ/অক্ষর ধরে উটের ১১টি নাম অনুসন্ধানের প্রয়োজন হয়। প্রত্যেকটি শব্দের ক্ষেত্রে এই পথ অনুসরণ করতে হয়। কিন্তু এই অভিধানটিতে সকল প্রতিশব্দ (ব্যবহৃত মোট সংখ্যাসহ) বাংলা অক্ষর ধরে তা অতিসহজভাবে একস্থানে উল্লেখ পাওয়া যায়। বাংলা ভাষাসহ যে কোন ভাষায় কুরআনের মর্মার্থ অনুধাবনের জন্য আবি®কৃত এই পথ একটি অতি উত্তম সহজ পথ বলে ধারণা করা যায়। (আল্লাহ অধিক জ্ঞাত)। শব্দ সংখ্যা গণনার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। এরপরও শব্দটি কম বেশি হলেও হতে পারে। মানুষ হিসেবে কোনো মানুষই যেমন ভুলের ঊর্ধ্বে নয়, তদ্রƒপ এই গ্রন্থে যদি আমারও কোনো ভুল পাঠকবর্গের নিকট পরিলক্ষিত হয়, তবে তা অবহিত করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করা হল। যাতে পরবর্তী সংস্করণে এর সংশোধন সহজ হয়। বাংলা অনুবাদের ক্ষেত্রে ইফা (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) অনুবাদ অনুসরণ করা হয়েছে। তবে এক্ষেত্রে অনুবাদটি সাধু ভাষার পরিবর্তে চলিত ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। কুরআনে ব্যবহৃত একটি শব্দের অনুবাদের জন্য একটি অর্থ গ্রহণ যথেষ্ট হলেও ইফা অনুবাদের ক্ষেত্রে তার বহু সমার্থক শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। এতে অনুবাদের ভাবগাম্ভীর্যতা কিছুটা হলেও ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে ধারণা করা যায়। যেমন-ফাহেশা অর্থ অশ্লীল অনুবাদ করা হয়েছে। কোথাও মন্দ, কোথাও নিকৃষ্ট, কোথাও খারাপ। সবগুলোই সমার্থক শব্দ। একটি ব্যবহৃত হলেও যথেষ্ট ছিল। কিন্তু তা হয়নি। এরূপ বহু শব্দের বহু সমার্থক শব্দ ব্যবহৃত হওয়ায় এই অভিধানটি সাজাতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়েছে। পরবর্তীতে কুরআন অনুবাদের ক্ষেত্রে এই অভিধানটি একটি মাইল ফলক হিসেবে কাজ করবে বলে আমার বিশ্বাস। বানানের ক্ষেত্রে বাংলা একাডেমি বাংলা বানান অভিধান অনুসৃত হয়েছে। নয়টি গবেষণা প্রবন্ধ ও কুরআনের আড়াই শত শব্দ নিয়ে আমার লেখা ‘আল-কুরআন:শব্দ সংখ্যা ও তার শিক্ষা’ শিরোনামে ‘নভেল পাবলিশিং হাউস, ঢাকা-২০১৬ সালে ৪১৬ পৃষ্ঠার একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশে ‘কুরআনের শব্দ সংখ্যা’ নিয়ে এরূপ কোন গবেষণা গ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানা যায় না। এটি ব্যাপক পাঠক প্রিয়তা পায়। তখন বহু গুণগ্রাহী পাঠকের অভিমত ছিল বাংলা শব্দের পাশাপাশি কুরআনে ব্যবহৃত আরবি শব্দটিও যেন সেখানে সংযুক্ত করা হয়। এই অভিধানে (শব্দকোষে) বাংলার পাশাপাশি কুরআনের মূল শব্দটি সংযোজিত হল। আশা করি কুরআনের ভাষা উপলব্ধির জন্য কুরআনের পাঠকদের তা অশেষ উপকার সাধন করবে। “মাস্টার ভিশন পাবলিকেশন্স” স্বতস্ফুর্তভাবে এই বৃহৎ সংকলন প্রকাশ করতে আগ্রহী হওয়ায় আমি তাঁদের নিকট চির কৃতজ্ঞ। এর সাথে জড়িত সকল কর্মকর্তা এবং কর্মচারীকে আল্লাহ যেন ইহকালে এবং পরকালে পুরস্কৃত করেন। হে দয়াময় রহমানুর রাহিম! আল-কুরআনের আলোয় আমাদের সমগ্র জীবনকে আলোকিত করে দাও। আর এই গবেষণায় কোনো ভুল হলে তার জন্য আমাকে মৃত্যুর সময় পাকড়াও কর না। আমি একজন গুনাহগার। এর মধ্যকার ভুল-ক্রুটি আমায় ক্ষমা করে দিও প্রভূ। আমার আব্বা-মাকেও ক্ষমা করে দিও। যাঁরা আমাকে এই কাজে সর্বক্ষণ সাহায্য ও উৎসাহিত করেছে- তাঁদের এবং এর পাঠককেও ক্ষমা করে দিও। আমিন! ছুম্মা আমিন!!! মোহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম চাঁচড়া চেকপোস্ট, যশোর। মোবাইল : ০১৭২৫-৫৫৫৯৩৯ ই-মেইল : mrislam939@gmail.com
BDT : 1500.00
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
Add to basket
t
এই লেখকের আরো বই
Discount : 40.00%
আল- কুরআন: শব্দ সংখ্যা ও তার অভিধান (২য় খন্ড)
মোহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম
BDT750.00
BDT 1250.00
Save BDT 500.00
VIEW DETAILS
Discount : 40.00%
আল- কুরআন: শব্দ সংখ্যা ও তার অভিধান ( ১ম খন্ড)
মোহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম
BDT750.00
BDT 1250.00
Save BDT 500.00
VIEW DETAILS
Discount : 40.00%
আল- কুরআন: শব্দ সংখ্যা ও তার অভিধান ( ১ম ও ২য় খন্ড)
মোহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম
BDT1500.00
BDT 2500.00
Save BDT 1000.00
VIEW DETAILS