চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

পুরানো ঢাকায় চলচ্চিত্র

    ঢাকার চলচ্চিত্র নিয়ে খুব একটা ভালো ও গবেষণাধর্মী বই নেই, এই বইটি পুরানো ঢাকায় চলচ্চিগুলোকে পরিপূর্ণভাবে বিশ্লেষণে এনে ইতিহাসের মতো উপস্থাপন করেছে। চলচ্চিত্রপ্রেমীদের তো বটেই, সাধারণের জন্য বাংলা সংস্কৃতিকে জেনে নিতে বইটির প্রয়োজন হবে।
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
অনুপম হায়াৎ
অনুপম হায়াত একজন বাংলাদেশী লেখক এবং চলচ্চিত্র সমালোচক। ২০০৪ সালে বাংলাদেশ ফিল্ম স্টাডি সেন্টার দ্বারা প্রকাশিত চলচ্চিত্র বিদ্যা। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের প্রথম পাঠ্যপুস্তকের লেখক, হায়াতকে ২০০৭ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন দ্বারা প্রকাশিত চলচ্চিত্র কলা নামে একটি আর্টসেল পাঠ্যপুস্তক প্রকাশ করেছে।

অনুপম হায়াত ১৯৬০ এর দশকের শেষদিকে প্রয়াত চলচ্চিত্র পরিচালক আলমগীর কবির এর লেখা পড়ে চলচ্চিত্রের বিষয়ে লেখায় আগ্রহী হয়েছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় -এ সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগের শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় তিনি “গণযোগাযোগ ও মোসন গ্রাফিক্স এ” কোর্স করেন। তবে, তিনি তার লেখার দক্ষতা সমৃদ্ধ করতে, চলচ্চিত্রের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকাতে অবদান রেখেছিলেন।

দেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসের উপর হায়াতের বই বাংলাদেশ ফিল্ম ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন কর্তৃক প্রকাশিত ‘বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের ইতিহাস (১৮৯৬-১৯৯৭)’ এ মুভি, ফিল্ম অ্যাক্টিভিস্ট এবং ঐতিহাসিক ঘটনাবলির কালানুক্রমিক ইতিহাস রয়েছে ছবি সহ বইতে।

হায়াতের অন্যান্য বই যেমন নজরুল-এর চলচ্চিত্র ও নাটক , জহির রায়হান-এর চলচ্চিত্র এর পটভূমি , বিশ্ব ও বৈশিষ্ঠ , ‘মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চচিত্র’, রবীন্দ্রনাথ ও চলচ্চিত্র ‘এবং’ ‘ফাতেহ লোহানী-এর জীবন’ ‘গত তিন দশক ধরে চলচ্চিত্র শিক্ষানবিশ এবং পরিচয়দানকারীদের উপস্থাপনা করেছেন।চলচ্চিত্র সমালোচনায় তার অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে, অনুপম হায়াতকে ২০১১ সালে ফজলুল হক স্মৃতি পুরস্কার প্রদান করা হয়১৯৯৪ সালে ফিল্ম স্টাডি সেন্টার প্রতিষ্ঠায় হায়াতের প্রশংসনীয় অবদান রয়েছে এবং ২০০৪ সালে তিনি স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ এর ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডি বিভাগের শিক্ষক হিসাবে যোগদান করেছিলেন। অনুপম হায়াত বলেন, বাংলাদেশে চলচ্চিত্র অধ্যয়নের পাঠ্যপুস্তক এ ঘাটতি খুঁজে পেয়ে তিনি চলচ্চিত্র গবেষণায় পাঠ্য লেখার উদ্যোগ নিয়েছিলেন।

এই লেখকের আরো বই