চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

দেখা যায় না শোনা যায়

    দেখা যায় না, শোনা যায় – নাকি শোনা যায় না, দেখা যায় / নাকি দুটোই ? এইসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ভূতশিকারি প্রিয়নাথ জোয়ারদার ছুটলেন চপলকেতু গ্রামে। যে-গ্রামে বিজলিবাতি এখনও ঢোকেনি। গ্রামের জমিদার পত্রলোচন সিংহ রায়। রহস্যের শুরু ‘রেনবো’ চ্যানেলের একটা টেলিসিরিয়াল নিয়ে, যার নাম ‘তেনারা যেখানে আছেন’। চ্যানেলের সাংবাদিক মিংকি তেওয়ারি, তৃষ্ণা আর ক্যামেরাম্যান বিনোদকুমারের সঙ্গে ভূতনাথ চপলকেতু গ্রামের দিকে রওনা হলেন। ওঁদের সঙ্গী হলেন কট্টর যুক্তিবাদী রমাশঙ্কর দত্ত। তারপর ? ... তার পর থেকেই সুরু হল ভয়ংকর সব ব্যাপারস্যাপার। রমাশঙ্কর প্রাণপণে বিজ্ঞান আর যুক্তি দিয়ে সেসব ঘটনার ব্যাখ্যা দিতে লাগলেন। পত্রলোচন সব দেখেশুনেও উদাসীন। ওঁর মতে, সবই ‘ন্যাচারাল ফেনোমেনন’, তাই যদি হবে, তা হলে চপলকেতু থেকে আচমকা উধাও হয়ে যাওয়া মানুষজন যাচ্ছে কোথায় ? পুকুরের জল হঠাৎ-হঠাৎ দুলে ওঠে কেন ? বাতাসে কেন ভেসে বেড়ায় অপদেবতার নিশ্বাস? ... অদ্ভুত বিষয় নিয়ে লেখা অদ্ভুত এক ভয়ের উপন্যাস ‘দেখা যায় না, শোনা যায়’।
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
Onish Dev জন্ম ২২ অক্টোবর ১৯৫১, কলকাতায়। স্কুলের পড়াশোনাঃ হিন্দু স্কুল। সাম্মানিক পদার্থবিজ্ঞানে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক এবং ফলিত পদার্থবিজ্ঞানে বি. টেক, এম.টেক. ও পিএইচ.ডি.। পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি স্বর্ণপদক ও একটি রৌপ্যপদক। কর্মজীবনে ১৯৮৩ সাল থেকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে লেকচারার। ১৯৯০ থেকে ওই বিভাগেই রিডার, আর ১৯৯৮ থেকে প্রফেসার। লেখালেখির শুরু ১৯৬৮-তে, অধুনালুপ্ত ‘মাসিক রহস্য পত্রিকায়। প্রকাশিত কয়েকটি গল্পগ্রন্থঃ অনীশের সেরা ১০১, অশরীরী ভয়ংকর, দেখা যায় না শোনা যায়, তেইশ ঘণ্টা ষাট মিনিট, ষাট মিনিট তেইশ ঘণ্টা, বারোটি রহস্য উপন্যাস, পাঁচটি রহস্য উপন্যাস, ভয়পাতাল, কিশোর কল্পবিজ্ঞান সমগ্র, বিশ্বের সেরা ভয়ংকর ভূতের গল্প, ভৌতিক অলৌকিক, সেরা সায়েন্স ফিকশন সমগ্র ইত্যাদি। জনপ্রিয়-বিজ্ঞান গ্রন্থঃ বিজ্ঞানের হরেকরকম, সহজ কথায় ইন্টারনেট, কেমন করে কাজ করে যন্ত্র, রোমাঞ্চকর ধূমকেতু ইত্যাদি। প্রধান নেশা ও রহস্য-গোয়েন্দা, অলৌকিক ও কল্পবিজ্ঞান কাহিনি লেখালেখি, জনপ্রিয় বিজ্ঞানচর্চা, বিজ্ঞান গবেষণা এবং কম্পিউটার। পুরস্কারঃ প্রাচীন কলাকেন্দ্র সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯৮), ড. জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ জাতীয় পুরস্কার (১৯৯৯), পাই নিয়ে রূপকথা বইয়ের জন্য দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের নরসিংহ দাস পুরস্কার (২০১২) ও দীনেশচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার (২০১৩)। সম্পাদনা করেছেন অল্পকালজীবী কয়েকটি মাসিক পত্রিকা ও বিমল করের ‘গল্পপত্র’ পত্রিকার বিশেষ কল্পবিজ্ঞান সংখ্যা।

এই লেখকের আরো বই