চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

বনফুল

    শান্তা কামালী’র পরিচিতি মূলত কবি। কয়েকটি জনপ্রিয় ও পাঠকনন্দিত কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা তিনি। তাঁর লেখা জীবনের অন্তরঙ্গ অনুভবগুলোকে স্পর্শ করে। “বনফুল” শান্তা কামালী’র উপন্যাস। গদ্য রচনাতেও তাঁর নিজস্ব গঠন ও গ্রথন শৈলি ধরে রেখেছেন সফলভাবে। যাপিত জীবনের টানাপোড়েন, জীবন সুস্মিতি, মানবীয় অনুভবের দীঘল বর্ণিলতা এই উপন্যাসে উপস্থাপিত হয়েছে। মানবীয় আবেগানুভব মৌল অনুষঙ্গ এই উপন্যাসের। স্বাভাবিকভাবেই সম্পর্কের হার্দ্যকিতা, গীতলতা, রোমাঞ্চকতা, বিবিধ বর্ণিল বাঁক বদল এসেছে উপন্যাসে। উপন্যাসের চরিত্ররা আমাদেরই চারপাশের পরিচিতজন। অন্য কোন নামে, অন্য কোন স্থানে, অন্য কোন পরিবেশেই কখনো চরিত্রের সাথে নিজের সাযুস্য খুঁজে পাওয়া যায়। “বনফুল” উপন্যাসের প্রধান দুই চরিত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী। বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ, মানসিক অনুরাগ, ঘটনা পরম্পরায় বিবাহ, নায়কের উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশ গমন, নায়িকার অসুস্থতা, নায়কের দেশে ফেরা, নায়িকার মৃত্যু, জানা অতি সাধারণ ঘটনার সাযুস্য খুঁজে পাওয়া যাবে আমাদেরই চারপাশে। তবু উপস্থাপন সৌকর্যে উপন্যাসটি প্রিয়-পাঠ হয়ে উঠেছে। চরিত্রগুলোকে খুব কাছের মনে হয়। এখানেই সাফল্য শান্তা কামালী’র। উপন্যাসটি পাঠক নন্দিত হবে। গভীর আশাবাদী আমি। নবতর উপন্যাস, ছোটগল্প রচনায় শান্তা কামালী অগ্রবর্তী হবেন নিষ্ঠায়, এ প্রত্যাশাও আমার। -ডঃ সাঈফ ফাতেউর রহমান শিক্ষা ব্যবস্থাপক, গবেষক ও কবি।
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
শান্তা কামালী। 
প্রকৃত নাম আসমা হক শান্তা। বিয়ের পর শান্তা কামালী। বিউটিশিয়ান। নিজের বিউটি পার্লার এবং বুটিকস নিজে পরিচালনা করেন।
জন্মস্থান : ফুলবাড়ীয়া, ডাকঘর : বাঘাচং, জেলা : ব্রাহ্মণবাড়িয়া। বাবা : প্রয়াত একেএম আব্দুল হক মাস্টার, মা : হুসনা খানম।
বৈবাহিক সূত্রে সিলেটে ২৫ বছর ধরে বসবাস।
বর্তমান বাসস্থান : মুগিরপাড়া, ইসলামপুর বাজার মেজর, সিলেট। স্বামী-সংসার নিয়ে নিজস্ব শান্তির জগৎ। 

শখ : ঘুরে বেড়ানো, বন্ধু-বান্ধব নিয়ে আড্ডা বিভিন্ন প্রকার সুস্বাদু রান্না ও ফুলবাগান করা।

তথাকথিত পুঁথিগত শিক্ষার ক্ষেত্র অপ্রকাশিত। লেখার জন্যে অন্তর্গত যন্ত্রণা প্রকাশে খুব বড় ডিগ্রি থাকা দরকার আছে বলে মনে করেন না।
লেখালেখির শুরু ২০১৪ থেকে ফেসবুকের মাধ্যমে। এখন লেখা নেশায় পরিণত হয়েছে। ছোটবেলা থেকেই কবিতা ও গল্পের বই পড়তে ভালোবাসেন।
ভালোবাসেন খেটে খাওয়া নারীদের নিয়ে সুসংগঠিত, নিরাপদ, সুস্থ ও সামাজিক ব্যবসা পরিচালনা করার ক্ষেত্র পরিচালনা করতে।
সাধারণ গরিব ঘরের মেয়েদের পার্লারের এবং বুটিকের কাজ শিখিয়ে মেশিনপত্র কিনে দিয়ে স্বাবলম্বী করে তোলায় বেশি আনন্দ পান।
তার অন্যতম কর্তব্যের মধ্যে প্রধান নিয়মিত নামাজ আদায়।

দেশ-বিদেশের বন্ধুদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা তার নেশা।
তিনি চেম্বার অব কমার্সের সদস্যা।
দুখঃ গান গাইতে না পারা।

এই লেখকের আরো বই