চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (হার্ডকভার)

একটি খুনের নেপথ্যে

    ভিনদেশি কোন পিলে চমকে উঠা গল্প নয়। পত্রিকার পাতা ওল্টালে প্রতিদিন যেমন অসংখ্য খুনের খবর আমরা পড়ি, এটা তেমনই একটি কাহিনি। দিনে দুপুরে খুন হয়ে গেল পুলিশের সাব ডিভিশন- ক্রাইম, নার্কোটিকস,ওয়েপন অ্যান্ড ড্রাগস-এর প্রধান সাদ ইবনে হাদি। খুনিকেও পাওয়া গেল খুব সহজেই। কারণ, খুনি নিজেও আত্মহত্যাকরেছে। কিন্তু কেন খুন হলেন সৎ, আদর্শবান পুলিশ অফিসার? কেনই সবার কাছে ফেরেশতা বলে পরিচিত একটা মানুষ খুনটা করে নিজেও আত্মহত্যা করলো? রহস্যের জট খোলার দায়িত্ব পড়ল হোমিসাইড অফিসার আসিফ আর জুনায়েদের উপরে। তদন্তে নেমেই বুঝতে পারলো, হাতের কাছেই আছে সম্ভাব্য খুনি। তবুও নিশ্চিত হতে পারছে না হোমিসাইড গোয়েন্দারা। সম্ভাব্য সব সন্দেহভাজনেরই আছে জোরালো মোটিভ। সব কিছুই গোলকধাঁধার মত লাগছে তাদের কাছে। উত্তর আছে খুনির পরিচয়ের মাঝে কিন্তু সেটাও আরেকটি গোলকধাঁধা। মরার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে এসেছে পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন। কেসটা যে তাদেরও চাই। শুরু হল দুই সংস্থার ইঁদুর বেড়াল খেলা। একটি খুন, দুইটি সংস্থা আর সাথে আছে ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম। নিতান্তই সহজ-সরল একটি কেস হয়ে উঠলো গুরুত্বপূর্ণ কেসে - কারণ এই একটি খুনের নেপথ্যেই আছে বেশ কয়েকটি খুনের রহস্য। সেটা কি, জানতে হলে পাঠককে ডুবে যেতে হবে ‘একটি খুনের নেপথ্যে’।
Cash On Delivery
7 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
t

এই লেখকের আরো বই